ঢাকা ০৪:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫

    পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যা: দুই শতাধিক মানুষের মৃত্যু

    মোহাম্মদ জাহিদ হোসেন
    • আপডেট সময় ০৮:৪৬:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫
    • / ২৬৮ বার পড়া হয়েছে

    পাকিস্তানে আবারও প্রকৃতির ভয়াল থাবা! টানা বর্ষণে সৃষ্ট ভয়াবহ বন্যায় প্রাণ হারিয়েছে দুই শতাধিক মানুষ। শত শত পরিবার হারিয়েছে তাদের ঘরবাড়ি, স্বজন ও জীবনের স্বাভাবিকতা।

    গত কয়েক সপ্তাহের টানা বর্ষণে পাকিস্তানের পাঞ্জাব, খাইবার পাখতুনখাওয়া, বেলুচিস্তান এবং সিন্ধু প্রদেশে সৃষ্টি হয়েছে ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতি। বিভিন্ন জায়গায় ভূমিধসও দেখা গেছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে খাইবার পাখতুনখাওয়া অঞ্চল।” সরকারি তথ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২১০ জনেরও বেশি। আহত হয়েছেন আরও শতাধিক। পানির তোড়ে ভেসে গেছে ঘরবাড়ি, ধ্বংস হয়েছে কৃষিজমি ও অবকাঠামো। বহু মানুষ এখন আশ্রয় নিয়েছেন অস্থায়ী ত্রাণকেন্দ্রে।”

    “উদ্ধারকাজে মাঠে নেমেছে সেনাবাহিনী ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ। হেলিকপ্টার ও বোটের সাহায্যে বন্যাকবলিত এলাকা থেকে লোকজনকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। তবে এখনও অনেক জায়গায় পৌঁছানো সম্ভব হয়নি।” আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী কয়েকদিন আরও ভারী বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা রয়েছে। ফলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা করছে স্থানীয় প্রশাসন।”

    “বিপর্যস্ত পাকিস্তান আজ সারা বিশ্বের মানবিক সহানুভূতির অপেক্ষায়। প্রার্থনা করি, যেন এই দুর্যোগ দ্রুত কাটিয়ে উঠতে পারে দেশটি। ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানোর এখনই সময়।”

    নিউজটি শেয়ার করুন

    পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যা: দুই শতাধিক মানুষের মৃত্যু

    আপডেট সময় ০৮:৪৬:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫

    পাকিস্তানে আবারও প্রকৃতির ভয়াল থাবা! টানা বর্ষণে সৃষ্ট ভয়াবহ বন্যায় প্রাণ হারিয়েছে দুই শতাধিক মানুষ। শত শত পরিবার হারিয়েছে তাদের ঘরবাড়ি, স্বজন ও জীবনের স্বাভাবিকতা।

    গত কয়েক সপ্তাহের টানা বর্ষণে পাকিস্তানের পাঞ্জাব, খাইবার পাখতুনখাওয়া, বেলুচিস্তান এবং সিন্ধু প্রদেশে সৃষ্টি হয়েছে ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতি। বিভিন্ন জায়গায় ভূমিধসও দেখা গেছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে খাইবার পাখতুনখাওয়া অঞ্চল।” সরকারি তথ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২১০ জনেরও বেশি। আহত হয়েছেন আরও শতাধিক। পানির তোড়ে ভেসে গেছে ঘরবাড়ি, ধ্বংস হয়েছে কৃষিজমি ও অবকাঠামো। বহু মানুষ এখন আশ্রয় নিয়েছেন অস্থায়ী ত্রাণকেন্দ্রে।”

    “উদ্ধারকাজে মাঠে নেমেছে সেনাবাহিনী ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ। হেলিকপ্টার ও বোটের সাহায্যে বন্যাকবলিত এলাকা থেকে লোকজনকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। তবে এখনও অনেক জায়গায় পৌঁছানো সম্ভব হয়নি।” আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী কয়েকদিন আরও ভারী বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা রয়েছে। ফলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা করছে স্থানীয় প্রশাসন।”

    “বিপর্যস্ত পাকিস্তান আজ সারা বিশ্বের মানবিক সহানুভূতির অপেক্ষায়। প্রার্থনা করি, যেন এই দুর্যোগ দ্রুত কাটিয়ে উঠতে পারে দেশটি। ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানোর এখনই সময়।”