ঢাকা ০৬:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫

    কারফিউ চলমান, থমথমে গোপালগঞ্জ

    নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা
    • আপডেট সময় ১২:১৩:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫
    • / ২৫৬ বার পড়া হয়েছে

    জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে আওয়ামী লীগ কর্মীদের ব্যাপক সংঘর্ষের জেরে গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি করা হয়েছে। বুধবার (১৬ জুলাই) রাত ৮টা থেকে শুরু হওয়া কারফিউ চলবে বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।

    ঘটনার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে জেলা প্রশাসন এই সিদ্ধান্ত নেয়। কারফিউ চলাকালীন আজ সকাল থেকে শহরের রাস্তাঘাট প্রায় ফাঁকা। অফিসগামী মানুষ ছাড়া সাধারণ জনগণের মধ্যে খুব কমই ঘরের বাইরে বের হয়েছেন। রাস্তায় পুলিশের উপস্থিতি না থাকলেও কিছু এলাকায় আনসার সদস্যদের টহল দিতে দেখা গেছে।

    বুধবার রাতে আওয়ামী লীগ, নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ ও বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের সমর্থকরা লাঠিসোঁটা ও ইটপাটকেল নিয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক ও গলিতে অবস্থান নেয়। এর প্রেক্ষিতে র‍্যাব, সেনাবাহিনী এবং বিজিবি সদস্যরা শহরে টহল জোরদার করে।

    বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম এক বিবৃতিতে জানান, যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে চার প্লাটুন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে পুলিশ, র‍্যাব ও সেনাবাহিনীর সদস্যরাও মাঠে রয়েছেন।

    নিউজটি শেয়ার করুন

    কারফিউ চলমান, থমথমে গোপালগঞ্জ

    আপডেট সময় ১২:১৩:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫

    জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে আওয়ামী লীগ কর্মীদের ব্যাপক সংঘর্ষের জেরে গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি করা হয়েছে। বুধবার (১৬ জুলাই) রাত ৮টা থেকে শুরু হওয়া কারফিউ চলবে বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।

    ঘটনার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে জেলা প্রশাসন এই সিদ্ধান্ত নেয়। কারফিউ চলাকালীন আজ সকাল থেকে শহরের রাস্তাঘাট প্রায় ফাঁকা। অফিসগামী মানুষ ছাড়া সাধারণ জনগণের মধ্যে খুব কমই ঘরের বাইরে বের হয়েছেন। রাস্তায় পুলিশের উপস্থিতি না থাকলেও কিছু এলাকায় আনসার সদস্যদের টহল দিতে দেখা গেছে।

    বুধবার রাতে আওয়ামী লীগ, নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ ও বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের সমর্থকরা লাঠিসোঁটা ও ইটপাটকেল নিয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক ও গলিতে অবস্থান নেয়। এর প্রেক্ষিতে র‍্যাব, সেনাবাহিনী এবং বিজিবি সদস্যরা শহরে টহল জোরদার করে।

    বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম এক বিবৃতিতে জানান, যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে চার প্লাটুন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে পুলিশ, র‍্যাব ও সেনাবাহিনীর সদস্যরাও মাঠে রয়েছেন।