ঢাকা ০৮:৫২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫
    জুলাইয়ের গ্রাফিতি ও ঐতিহ্যের সমন্বয় 

    কোরবানির ঈদের আগেই আসছে নতুন নকশার নোট

    নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা
    • আপডেট সময় ০১:১৭:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
    • / ২৯৪ বার পড়া হয়েছে

    আগামী কোরবানির ঈদের আগে নতুন নকশার মুদ্রা বাজারে ছাড়তে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। দুই টাকা থেকে এক হাজার টাকার নোটে জুলাইয়ের গ্রাফিতি, দেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির প্রতীক স্থান পেয়েছে।

    তবে চাহিদা থাকা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধুর ছবিযুক্ত নোট গ্রাহকদের হাতে তুলে দিতে পারছে না ব্যাংকগুলো। রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর প্রায় ৯ মাস পার হলেও এখনো বাজারে আসেনি নতুন নকশার নোট।

    গত ঈদুল ফিতরেও বঙ্গবন্ধুর ছবিযুক্ত নোট না ছাড়ায় সাধারণ মানুষকে পুরোনো ও ছেঁড়া নোট ব্যবহার করতে হচ্ছে। এতে আর্থিক ক্ষতির শিকার হচ্ছেন অনেক গ্রাহক।

    বর্তমানে ব্যাংকগুলোতে ছেঁড়া নোট বদলানোর প্রক্রিয়া জটিল হওয়ায় মানুষ বাড়তি টাকা খরচ করে গুলিস্তান ও মতিঝিলের বিভিন্ন স্থানে পুরোনো নোট পরিবর্তন করছেন।

    অথচ ব্যাংক ভল্টে বঙ্গবন্ধুর ছবিযুক্ত নোট মজুদ থাকলেও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার কারণে তা গ্রাহকদের দেওয়া যাচ্ছে না।

    বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, নতুন নকশার নোট প্রস্তুত করতে কমপক্ষে এক থেকে দেড় বছর সময় লাগে।

    তবে ঈদের চাহিদা মেটাতে কোরবানির আগেই নতুন নোট বাজারে ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. আরিফ হোসেন খান জানান, ৯ ধরনের নোট ছাপানো হলেও সবার জন্য একসঙ্গে পাওয়া যাবে না।

    তথ্যমতে, দেশে প্রতি বছর ১৫০ কোটি পিস নতুন নোটের চাহিদা থাকলেও টাকশাল মাত্র ১২০ কোটি পিস মুদ্রণ করতে পারে।

    এ কারণে নতুন নোটের সংকট দীর্ঘায়িত হচ্ছে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।

    নিউজটি শেয়ার করুন

    জুলাইয়ের গ্রাফিতি ও ঐতিহ্যের সমন্বয় 

    কোরবানির ঈদের আগেই আসছে নতুন নকশার নোট

    আপডেট সময় ০১:১৭:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫

    আগামী কোরবানির ঈদের আগে নতুন নকশার মুদ্রা বাজারে ছাড়তে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। দুই টাকা থেকে এক হাজার টাকার নোটে জুলাইয়ের গ্রাফিতি, দেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির প্রতীক স্থান পেয়েছে।

    তবে চাহিদা থাকা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধুর ছবিযুক্ত নোট গ্রাহকদের হাতে তুলে দিতে পারছে না ব্যাংকগুলো। রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর প্রায় ৯ মাস পার হলেও এখনো বাজারে আসেনি নতুন নকশার নোট।

    গত ঈদুল ফিতরেও বঙ্গবন্ধুর ছবিযুক্ত নোট না ছাড়ায় সাধারণ মানুষকে পুরোনো ও ছেঁড়া নোট ব্যবহার করতে হচ্ছে। এতে আর্থিক ক্ষতির শিকার হচ্ছেন অনেক গ্রাহক।

    বর্তমানে ব্যাংকগুলোতে ছেঁড়া নোট বদলানোর প্রক্রিয়া জটিল হওয়ায় মানুষ বাড়তি টাকা খরচ করে গুলিস্তান ও মতিঝিলের বিভিন্ন স্থানে পুরোনো নোট পরিবর্তন করছেন।

    অথচ ব্যাংক ভল্টে বঙ্গবন্ধুর ছবিযুক্ত নোট মজুদ থাকলেও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার কারণে তা গ্রাহকদের দেওয়া যাচ্ছে না।

    বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, নতুন নকশার নোট প্রস্তুত করতে কমপক্ষে এক থেকে দেড় বছর সময় লাগে।

    তবে ঈদের চাহিদা মেটাতে কোরবানির আগেই নতুন নোট বাজারে ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. আরিফ হোসেন খান জানান, ৯ ধরনের নোট ছাপানো হলেও সবার জন্য একসঙ্গে পাওয়া যাবে না।

    তথ্যমতে, দেশে প্রতি বছর ১৫০ কোটি পিস নতুন নোটের চাহিদা থাকলেও টাকশাল মাত্র ১২০ কোটি পিস মুদ্রণ করতে পারে।

    এ কারণে নতুন নোটের সংকট দীর্ঘায়িত হচ্ছে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।