ঢাকা ০৭:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

    চোরের মায়ের বড় গলার দিন শেষ, এনসিপি নেতা সারজিস

    নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা
    • আপডেট সময় ০৭:২৫:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
    • / ২৫১ বার পড়া হয়েছে

    জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, “চোরের মায়ের বড় গলার দিন শেষ”। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) তিনি নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে এই মন্তব্য করেন।

    পোস্টে তিনি উল্লেখ করেন, সম্প্রতি পঞ্চগড়ে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় সতর্ক করেছিলেন যে, তেঁতুলিয়া উপজেলায় কিছু বিএনপির নেতাকর্মী নিয়মিত চাঁদাবাজিতে জড়িত, এবং সাধারণ মানুষ তাদের ওপর অতিষ্ঠ। তিনি বলেন, প্রথমবার তিনি কেবল সতর্ক করেছিলেন, কিন্তু এখন কেউ যদি তার বক্তব্যের সত্যতা প্রমাণ করার চ্যালেঞ্জ নেয়, তাহলে তাদের মুখ দেখানোর অবস্থা থাকবে কিনা তা ভাবা উচিত। সারজিস জানান, তারা কত ধরনের অপকর্মে জড়িত এবং এক বছরে কত পরিমাণ অবৈধ অর্থ উপার্জন করেছে, তা শুধু তিনি নয়, তেঁতুলিয়ার সাধারণ মানুষও ভালো জানে। প্রমাণ সঠিকভাবে হাজির করা হলে তা শুধু তেঁতুলিয়াতে সীমাবদ্ধ থাকবে না, পুরো বাংলাদেশ দেখবে।

    তিনি আরও বলেন, বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর থেকে পাথরের ট্রাকে চাঁদাবাজি, রাতের আঁধারে অবৈধ ড্রেজিং মেশিনে বালু ও পাথর উত্তোলন, টেন্ডারবাজির নামে লুটপাট এবং বিভিন্ন প্রজেক্ট থেকে শুরু করে জেলার বাইরের ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে মোটা অংকের অর্থ সংগ্রহ—সবই প্রকাশ করা হবে।

    সারজিস আলমের দাবি, কে কাকে দিয়ে কী করায়, কার ডান হাত কে, বাম হাত কে, কার পরিবারের সদস্য কোন কাজে জড়িত, সব তথ্য প্রমাণ সহ রয়েছে। তিনি বলেন, “সাধু সেজে নেতা হওয়ার মুখোশ একদম খুলে দেওয়া হবে। শুধু সময়ের অপেক্ষা।”

    নিউজটি শেয়ার করুন

    চোরের মায়ের বড় গলার দিন শেষ, এনসিপি নেতা সারজিস

    আপডেট সময় ০৭:২৫:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

    জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, “চোরের মায়ের বড় গলার দিন শেষ”। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) তিনি নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে এই মন্তব্য করেন।

    পোস্টে তিনি উল্লেখ করেন, সম্প্রতি পঞ্চগড়ে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় সতর্ক করেছিলেন যে, তেঁতুলিয়া উপজেলায় কিছু বিএনপির নেতাকর্মী নিয়মিত চাঁদাবাজিতে জড়িত, এবং সাধারণ মানুষ তাদের ওপর অতিষ্ঠ। তিনি বলেন, প্রথমবার তিনি কেবল সতর্ক করেছিলেন, কিন্তু এখন কেউ যদি তার বক্তব্যের সত্যতা প্রমাণ করার চ্যালেঞ্জ নেয়, তাহলে তাদের মুখ দেখানোর অবস্থা থাকবে কিনা তা ভাবা উচিত। সারজিস জানান, তারা কত ধরনের অপকর্মে জড়িত এবং এক বছরে কত পরিমাণ অবৈধ অর্থ উপার্জন করেছে, তা শুধু তিনি নয়, তেঁতুলিয়ার সাধারণ মানুষও ভালো জানে। প্রমাণ সঠিকভাবে হাজির করা হলে তা শুধু তেঁতুলিয়াতে সীমাবদ্ধ থাকবে না, পুরো বাংলাদেশ দেখবে।

    তিনি আরও বলেন, বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর থেকে পাথরের ট্রাকে চাঁদাবাজি, রাতের আঁধারে অবৈধ ড্রেজিং মেশিনে বালু ও পাথর উত্তোলন, টেন্ডারবাজির নামে লুটপাট এবং বিভিন্ন প্রজেক্ট থেকে শুরু করে জেলার বাইরের ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে মোটা অংকের অর্থ সংগ্রহ—সবই প্রকাশ করা হবে।

    সারজিস আলমের দাবি, কে কাকে দিয়ে কী করায়, কার ডান হাত কে, বাম হাত কে, কার পরিবারের সদস্য কোন কাজে জড়িত, সব তথ্য প্রমাণ সহ রয়েছে। তিনি বলেন, “সাধু সেজে নেতা হওয়ার মুখোশ একদম খুলে দেওয়া হবে। শুধু সময়ের অপেক্ষা।”