ঢাকা ০৫:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫

    জামিনে থাকা আ’লীগ নেতাকে ধরে পুলিশে দিলো বিএনপির নেতাকর্মীরা

    জেলা প্রতিনিধি
    • আপডেট সময় ০৩:০৮:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
    • / ২৫৩ বার পড়া হয়েছে

    জামিনে থাকা আওয়ামী লীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশে দিয়েছেন রাজশাহীর বিএনপির নেতাকর্মীরা। ওই নেতার নাম মাইনুল ইসলাম স্বপন (৫৫)। তিনি রাজশাহীর তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কলমা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান।

    শুক্রবার (২৭ জুন) দিবাগত রাতে রাজশাহী নগরীর সাহেববাজার বড় মসজিদসংলগ্ন একটি আবাসিক হোটেল থেকে ধরে এনে তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।

    ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে তানোর থানার একটি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মাইনুল। এ মামলায় তিনি জামিনে থাকলেও তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।

    রাতে আবাসিক হোটেল থেকে বের করার সময় বিএনপির নেতাকর্মীরা তাকে নানা জেরা করতে থাকেন। এ সময় মাইনুল ইসলাম বলেন, “তার বিরুদ্ধে তানোর থানায় একটি মামলা আছে। এ মামলায় তিনি আদালত থেকে জামিনে নিয়েছেন। শহরের কোনো থানায় তার নামে মামলা নেই।”

    বিএনপি নেতাকর্মীরা তাকে ধরে বোয়ালিয়া থানায় সোপর্দ করেন।

    বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাক আহমেদ বলেন, “মাইনুল ইসলামের বিরুদ্ধে আমাদের থানায় কোনো মামলা ছিল না। তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হলে ছাত্র-আন্দোলনে হামলার একটি মামলায় অজ্ঞাত আসামি হিসেবে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।”

    নিউজটি শেয়ার করুন

    জামিনে থাকা আ’লীগ নেতাকে ধরে পুলিশে দিলো বিএনপির নেতাকর্মীরা

    আপডেট সময় ০৩:০৮:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫

    জামিনে থাকা আওয়ামী লীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশে দিয়েছেন রাজশাহীর বিএনপির নেতাকর্মীরা। ওই নেতার নাম মাইনুল ইসলাম স্বপন (৫৫)। তিনি রাজশাহীর তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কলমা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান।

    শুক্রবার (২৭ জুন) দিবাগত রাতে রাজশাহী নগরীর সাহেববাজার বড় মসজিদসংলগ্ন একটি আবাসিক হোটেল থেকে ধরে এনে তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।

    ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে তানোর থানার একটি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মাইনুল। এ মামলায় তিনি জামিনে থাকলেও তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।

    রাতে আবাসিক হোটেল থেকে বের করার সময় বিএনপির নেতাকর্মীরা তাকে নানা জেরা করতে থাকেন। এ সময় মাইনুল ইসলাম বলেন, “তার বিরুদ্ধে তানোর থানায় একটি মামলা আছে। এ মামলায় তিনি আদালত থেকে জামিনে নিয়েছেন। শহরের কোনো থানায় তার নামে মামলা নেই।”

    বিএনপি নেতাকর্মীরা তাকে ধরে বোয়ালিয়া থানায় সোপর্দ করেন।

    বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাক আহমেদ বলেন, “মাইনুল ইসলামের বিরুদ্ধে আমাদের থানায় কোনো মামলা ছিল না। তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হলে ছাত্র-আন্দোলনে হামলার একটি মামলায় অজ্ঞাত আসামি হিসেবে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।”