ঢাকা ০২:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫

    দুদকের দুই মামলায় জামিন পাননি খালেদা জিয়ার ভাগনে তুহিন

    নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা
    • আপডেট সময় ০১:৩১:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫
    • / ৩৫৪ বার পড়া হয়েছে

    দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা অবৈধ সম্পদ অর্জন ও কর ফাঁকির দুই মামলায় আদালতে জামিন পাননি খালেদা জিয়ার ভাগ্নে ও সাবেক সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন।

    মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) ঢাকার বিশেষ আদালতে রুদ্ধদ্বার শুনানির পর তার জামিন প্রত্যাখ্যান করা হয়। কর ফাঁকির মামলায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এ তুহিনের আইনজীবী জামিন আবেদন করলে বিচারক কবির উদ্দিন প্রামাণিক তা নাকচ করে দেন।

    একই দিনে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় বিশেষ জজ আদালত-৭ এ রুদ্ধদ্বার শুনানির পরও তার জামিন মঞ্জুর হয়নি।

    দুই মামলাতেই জামিন নামঞ্জুরের পর তাকে কারাগারে প্রেরণের আদেশ দেওয়া হয়। তবে আদালত তার জন্য আলাদা ডিভিশন, চিকিৎসা সুবিধা, ব্যক্তিগত গাড়িতে যাতায়াত ও পরোয়ানা ফেরতের অনুমতি দিয়েছেন।

    ২০০৭ সালে দুদক তুহিনের বিরুদ্ধে কর ফাঁকি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের দুটি মামলা দায়ের করে। কর ফাঁকির মামলায় ২০০৮ সালে তাকে ৮ বছরের (৩+৫) সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়, যা একত্রে ৫ বছর কারাভোগের নির্দেশ রয়েছে। অন্যদিকে, অবৈধ সম্পদ মামলায় তাকে ১০ বছরের সাজা দেওয়া হয়। রায়ের ১৭ বছর পর তুহিন আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চান, কিন্তু তা প্রত্যাখ্যাত হয়।

    তুহিন মঙ্গলবার সকালে আদালতে হাজির হন, এ সময় তার সঙ্গে বিপুল সংখ্যক সমর্থক ও নেতাকর্মীদের উপস্থিতি দেখা যায়।

    ট্যাগস :

    নিউজটি শেয়ার করুন

    দুদকের দুই মামলায় জামিন পাননি খালেদা জিয়ার ভাগনে তুহিন

    আপডেট সময় ০১:৩১:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫

    দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা অবৈধ সম্পদ অর্জন ও কর ফাঁকির দুই মামলায় আদালতে জামিন পাননি খালেদা জিয়ার ভাগ্নে ও সাবেক সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন।

    মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) ঢাকার বিশেষ আদালতে রুদ্ধদ্বার শুনানির পর তার জামিন প্রত্যাখ্যান করা হয়। কর ফাঁকির মামলায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এ তুহিনের আইনজীবী জামিন আবেদন করলে বিচারক কবির উদ্দিন প্রামাণিক তা নাকচ করে দেন।

    একই দিনে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় বিশেষ জজ আদালত-৭ এ রুদ্ধদ্বার শুনানির পরও তার জামিন মঞ্জুর হয়নি।

    দুই মামলাতেই জামিন নামঞ্জুরের পর তাকে কারাগারে প্রেরণের আদেশ দেওয়া হয়। তবে আদালত তার জন্য আলাদা ডিভিশন, চিকিৎসা সুবিধা, ব্যক্তিগত গাড়িতে যাতায়াত ও পরোয়ানা ফেরতের অনুমতি দিয়েছেন।

    ২০০৭ সালে দুদক তুহিনের বিরুদ্ধে কর ফাঁকি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের দুটি মামলা দায়ের করে। কর ফাঁকির মামলায় ২০০৮ সালে তাকে ৮ বছরের (৩+৫) সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়, যা একত্রে ৫ বছর কারাভোগের নির্দেশ রয়েছে। অন্যদিকে, অবৈধ সম্পদ মামলায় তাকে ১০ বছরের সাজা দেওয়া হয়। রায়ের ১৭ বছর পর তুহিন আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চান, কিন্তু তা প্রত্যাখ্যাত হয়।

    তুহিন মঙ্গলবার সকালে আদালতে হাজির হন, এ সময় তার সঙ্গে বিপুল সংখ্যক সমর্থক ও নেতাকর্মীদের উপস্থিতি দেখা যায়।