ঢাকা ০৮:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫

    বিএসবি গ্লোবালের চেয়ারম্যান খায়রুল বাশার গ্রেপ্তার

    নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা
    • আপডেট সময় ০৪:৩০:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
    • / ২৫৫ বার পড়া হয়েছে

    বহুল আলোচিত বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান লায়ন এম. কে খায়রুল বাশারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। সোমবার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডির একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। দীর্ঘদিন আত্মগোপনে থাকার পর অবশেষে তিনি আইনের আওতায় এলেন।

    সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার মিনহাজুল ইসলাম জানান, খায়রুল বাশারের বিরুদ্ধে বিদেশে লোক পাঠানোর নামে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এসব অভিযোগের ভিত্তিতে তার বিরুদ্ধে শতাধিক মামলা দায়ের হয়। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর তিনি আত্মগোপনে চলে যান। শেষ পর্যন্ত মানি লন্ডারিং মামলার ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে।

    সূত্র মতে, খায়রুল বাশার ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে প্রায় দেড়শ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। প্রতারণা, অর্থ পাচার ও বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগে ভুক্তভোগীরা তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের করেন। বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের ব্যানারে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে প্রতারণা চালিয়ে আসছিলেন খায়রুল বাশার। তার গ্রেপ্তারের খবরে ভুক্তভোগীদের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে, তবে বহু মানুষ এখনও অর্থ ফেরতের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

    সিআইডি জানিয়েছে, খায়রুল বাশারের বিরুদ্ধে চলমান তদন্ত আরও জোরদার করা হচ্ছে এবং তার সম্পৃক্ত অন্যান্য সহযোগীদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

    নিউজটি শেয়ার করুন

    বিএসবি গ্লোবালের চেয়ারম্যান খায়রুল বাশার গ্রেপ্তার

    আপডেট সময় ০৪:৩০:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫

    বহুল আলোচিত বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান লায়ন এম. কে খায়রুল বাশারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। সোমবার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডির একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। দীর্ঘদিন আত্মগোপনে থাকার পর অবশেষে তিনি আইনের আওতায় এলেন।

    সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার মিনহাজুল ইসলাম জানান, খায়রুল বাশারের বিরুদ্ধে বিদেশে লোক পাঠানোর নামে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এসব অভিযোগের ভিত্তিতে তার বিরুদ্ধে শতাধিক মামলা দায়ের হয়। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর তিনি আত্মগোপনে চলে যান। শেষ পর্যন্ত মানি লন্ডারিং মামলার ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে।

    সূত্র মতে, খায়রুল বাশার ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে প্রায় দেড়শ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। প্রতারণা, অর্থ পাচার ও বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগে ভুক্তভোগীরা তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের করেন। বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের ব্যানারে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে প্রতারণা চালিয়ে আসছিলেন খায়রুল বাশার। তার গ্রেপ্তারের খবরে ভুক্তভোগীদের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে, তবে বহু মানুষ এখনও অর্থ ফেরতের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

    সিআইডি জানিয়েছে, খায়রুল বাশারের বিরুদ্ধে চলমান তদন্ত আরও জোরদার করা হচ্ছে এবং তার সম্পৃক্ত অন্যান্য সহযোগীদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার পদক্ষেপ নেওয়া হবে।