ঢাকা ০১:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫

    মিয়ানমারে ভূমিকম্পে নিহত ১,০০২, নিখোঁজ ৩০

    নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা
    • আপডেট সময় ০১:২৩:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫
    • / ২৮৯ বার পড়া হয়েছে

    ডেস্ক রিপোর্ট : মিয়ানমারে ৭.৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১,০০২ জনে দাঁড়িয়েছে। দেশটির সেনাবাহিনী শনিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। নিখোঁজ রয়েছেন ৩০ জন এবং আহত হয়েছেন ২,৩৭৬ জন।

    ভূমিকম্পটি শুক্রবার দুপুরে সাগাইং থেকে ১৬ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানে, যার প্রভাব বাংলাদেশ, থাইল্যান্ড, চীন ও ভিয়েতনামে অনুভূত হয়।

    মান্দালয় ও রাজধানী নেপিদোয় সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। নেপিদোতে ৯৬ জন ও মান্দালয়ে ৩০ জন নিহত হয়েছেন। জুমার নামাজের সময় দুটি মসজিদ ধসে ৩৪ জনের মৃত্যু হয়। থাইল্যান্ডের ব্যাংককে একটি নির্মাণাধীন ভবন ধসে ৯০ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

    মিয়ানমারের সামরিক সরকার আন্তর্জাতিক সাহায্যের আবেদন করেছে। জাতিসংঘ, ডব্লিউএইচও, ভারত ও ফ্রান্স সহায়তা পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে। তবে ধ্বংসস্তূপ ও প্রত্যন্ত এলাকায় পৌঁছাতে চ্যালেঞ্জের মুখে উদ্ধারকারীরা।

    ২০১৬ সালের পর এটিই মিয়ানমারের সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প। বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, সাগাইং ফল্ট লাইনে আরও বড় ভূমিকম্পের ঝুঁকি রয়েছে।

    ট্যাগস :

    নিউজটি শেয়ার করুন

    মিয়ানমারে ভূমিকম্পে নিহত ১,০০২, নিখোঁজ ৩০

    আপডেট সময় ০১:২৩:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫

    ডেস্ক রিপোর্ট : মিয়ানমারে ৭.৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১,০০২ জনে দাঁড়িয়েছে। দেশটির সেনাবাহিনী শনিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। নিখোঁজ রয়েছেন ৩০ জন এবং আহত হয়েছেন ২,৩৭৬ জন।

    ভূমিকম্পটি শুক্রবার দুপুরে সাগাইং থেকে ১৬ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানে, যার প্রভাব বাংলাদেশ, থাইল্যান্ড, চীন ও ভিয়েতনামে অনুভূত হয়।

    মান্দালয় ও রাজধানী নেপিদোয় সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। নেপিদোতে ৯৬ জন ও মান্দালয়ে ৩০ জন নিহত হয়েছেন। জুমার নামাজের সময় দুটি মসজিদ ধসে ৩৪ জনের মৃত্যু হয়। থাইল্যান্ডের ব্যাংককে একটি নির্মাণাধীন ভবন ধসে ৯০ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

    মিয়ানমারের সামরিক সরকার আন্তর্জাতিক সাহায্যের আবেদন করেছে। জাতিসংঘ, ডব্লিউএইচও, ভারত ও ফ্রান্স সহায়তা পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে। তবে ধ্বংসস্তূপ ও প্রত্যন্ত এলাকায় পৌঁছাতে চ্যালেঞ্জের মুখে উদ্ধারকারীরা।

    ২০১৬ সালের পর এটিই মিয়ানমারের সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প। বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, সাগাইং ফল্ট লাইনে আরও বড় ভূমিকম্পের ঝুঁকি রয়েছে।