কুয়েটের অন্তবর্তী উপাচার্য অধ্যাপক হযরত আলী

- আপডেট সময় ০৫:০৩:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ মে ২০২৫
- / ১২ বার পড়া হয়েছে
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলী খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) অন্তবর্তী উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন । শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের বৃত্তি ও প্রকৌশল শাখা থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে বৃহস্পতিবার (১ মে) তাকে এ নিয়োগ দেওয়া হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, কুয়েটে পূর্ণকালীন ভাইস-চ্যান্সেলর নিয়োগের পূর্ব পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য ড. মো. হযরত আলীকে উপাচার্যের দায়িত্ব পালনের জন্য বলা হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এ নিয়োগ দেওয়া হয়েছে চুয়েটের অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলীকে।
গত ২৫ এপ্রিল শিক্ষার্থীদের টানা আন্দোলনের মুখে কুয়েট উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদ ও উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ শরীফুল আলমকে অব্যাহতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
গত ২২ এপ্রিল বিকেল চারটা থেকে এর আগে উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যের অপসারণের এক দফা দাবিতে আমরণ অনশনে বসেন আন্দোলনরত ২৯ শিক্ষার্থী। পরদিন রাতে সরকারের পক্ষ থেকে তাদের সরিয়ে দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে জানানো হলে শিক্ষার্থীরা অনশন ভাঙেন। ২৪ এপ্রিল শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে বিজয় মিছিল করেন।
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলী খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের বৃত্তি ও প্রকৌশল শাখা থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে বৃহস্পতিবার (১ মে) তাকে এ নিয়োগ দেওয়া হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, কুয়েটে পূর্ণকালীন ভাইস-চ্যান্সেলর নিয়োগের পূর্ব পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য ড. মো. হযরত আলীকে উপাচার্যের দায়িত্ব পালনের জন্য বলা হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এ নিয়োগ দেওয়া হয়েছে চুয়েটের অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলীকে।
গত ২৫ এপ্রিল শিক্ষার্থীদের টানা আন্দোলনের মুখে কুয়েট উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদ ও উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ শরীফুল আলমকে অব্যাহতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
গত ২২ এপ্রিল বিকেল চারটা থেকে এর আগে উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যের অপসারণের এক দফা দাবিতে আমরণ অনশনে বসেন আন্দোলনরত ২৯ শিক্ষার্থী। পরদিন রাতে সরকারের পক্ষ থেকে তাদের সরিয়ে দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে জানানো হলে শিক্ষার্থীরা অনশন ভাঙেন। ২৪ এপ্রিল শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে বিজয় মিছিল করেন।