ফিরোজার সামনে তিল পড়ার ঠাঁই নেই

- আপডেট সময় ১০:৫১:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ মে ২০২৫
- / ২৮৩ বার পড়া হয়েছে
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার আর কিছুক্ষণ পরেই দেশে ফিরবেন। দেশে ফেরার পর বিমান্দর থেকে আসবেন তার গুলশানের বাসভবন ফিরোজায়। এ খবরে ফিরোজার সামনে দলের শত শত নেতাকর্মী সকাল থেকেই জড়ো হতে শুরু করেছেন। যদিও এখনও তাকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি বিমানবন্দরে অবতরণ করেনি। তবুও বিএনপির নেতাকর্মীরা আবেগে-উৎসবে মেতে উঠেছেন। সেখানে সেনাবাহিনী, র্যাব ও পুলিশ মিলিয়ে গড়ে উঠেছে নিরাপত্তার কড়া বলয়।
নেতাকর্মীদের অনেকে দলীয় পতাকা হাতে নিয়ে বলছেন, দেশনেত্রী ফিরছেন এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় স্বস্তি। কেউ কেউ আবার ফিরোজার সামনে থেকে ফেসবুক লাইভে আছেন।
খালেদা জিয়ার এ প্রত্যাবর্তন ঘিরে রাজনীতির মাঠে শুরু হয়েছে নানা আলোচনা। কারও কাছে এটি মাইনাস টু তত্ত্বের ব্যর্থতা, কারও কাছে এটি শুধু একজন নেত্রীর ঘরে ফেরা নয়, একটি রাজনৈতিক বার্তা।
এর আগে খালেদা জিয়া লন্ডনের গ্রিনিচ সময় সোমবার (৫ মে) বিকেল চারটা ১০মিনিটে কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির দেওয়া বিশেষ রাজকীয় বিমানে (আধুনিক এয়ার অ্যাম্বুলেন্স) ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন।
যাত্রাপথে কাতারের দোহা বিমানবন্দরে বিরতি দেয় এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি। পরে বাংলাদেশ সময় ভোর ছয়টা পাঁচ মিনিটে আবার ঢাকার উদ্দেশে রওনা করেছেন তিনি। সঙ্গে আসছেন তার দুই পুত্রবধূ ডা. জুবাইদা রহমান ও সৈয়দা শামিলা রহমান।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ বিষয়ে জানান, মঙ্গলবার বিএনপি চেয়ারপারসনকে বহন করা কাতার আমিরের দেওয়া বিশেষ বিমান এয়ার অ্যাম্বুলেন্স বাংলাদেশ সময় ভোর ছয়টা পাঁচ মিনিটে দোহা বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা হয়েছে।