ঢাকা ০১:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫

স্বাস্থ্যের গাড়িচালক মালেকের ১৩ বছর কারাদণ্ড

নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা
  • আপডেট সময় ০৪:৪১:৫৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫
  • / ২৮৯ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আলোচিত সাবেক গাড়িচালক আব্দুল মালেককে পৃথক দুই ধারায় ১৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। রোববার (২৩ মার্চ) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক জাকারিয়া হোসেন এ রায় দেন।

কারাগারে থাকা আসামিকে এদিন আদালতে হাজির করা হয়। রায় ঘোষণার পর সাজা পরোয়ানা দিয়ে ফের তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

২০২১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপন করার অভিযোগে আবদুল মালেকের বিরুদ্ধে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলার বাদী ও তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন দুদকের সহকারী পরিচালক সৈয়দ নজরুল ইসলাম।

মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামি আবদুল মালেক দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৯৩ লাখ ৫৩ হাজার ৬৪৮ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন করেন। তিনি তার জ্ঞাত আয়ের উৎস বহির্ভূত ১ কোটি ৫০ লাখ ৩১ হাজার ৮১০ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ অর্জন করে তা ভোগদখলে রেখেছেন।

২০২১ সালের ২৭ অক্টোবর দুদকের সহকারী পরিচালক সৈয়দ নজরুল ইসলাম তার বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।

২০২০ সালের ২০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর তুরাগ এলাকা থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, জালটাকাসহ র‍্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হন মালেক। তার বিরুদ্ধে তুরাগ থানায় অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইন ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা হয়। পরে দুটি ধারায় তাকে ১৫ বছর করে মোট ৩০ বছর কারাদণ্ড দেন আদালত।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

স্বাস্থ্যের গাড়িচালক মালেকের ১৩ বছর কারাদণ্ড

আপডেট সময় ০৪:৪১:৫৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আলোচিত সাবেক গাড়িচালক আব্দুল মালেককে পৃথক দুই ধারায় ১৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। রোববার (২৩ মার্চ) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক জাকারিয়া হোসেন এ রায় দেন।

কারাগারে থাকা আসামিকে এদিন আদালতে হাজির করা হয়। রায় ঘোষণার পর সাজা পরোয়ানা দিয়ে ফের তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

২০২১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপন করার অভিযোগে আবদুল মালেকের বিরুদ্ধে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলার বাদী ও তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন দুদকের সহকারী পরিচালক সৈয়দ নজরুল ইসলাম।

মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামি আবদুল মালেক দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৯৩ লাখ ৫৩ হাজার ৬৪৮ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন করেন। তিনি তার জ্ঞাত আয়ের উৎস বহির্ভূত ১ কোটি ৫০ লাখ ৩১ হাজার ৮১০ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ অর্জন করে তা ভোগদখলে রেখেছেন।

২০২১ সালের ২৭ অক্টোবর দুদকের সহকারী পরিচালক সৈয়দ নজরুল ইসলাম তার বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।

২০২০ সালের ২০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর তুরাগ এলাকা থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, জালটাকাসহ র‍্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হন মালেক। তার বিরুদ্ধে তুরাগ থানায় অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইন ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা হয়। পরে দুটি ধারায় তাকে ১৫ বছর করে মোট ৩০ বছর কারাদণ্ড দেন আদালত।