ঢাকা ০২:৩২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫

কুয়েটের অন্তর্বর্তীকালীন ভিসির পদত্যাগ

নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা
  • আপডেট সময় ০৪:১৩:৩৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫
  • / ২৬৩ বার পড়া হয়েছে

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি প্রফেসর ড. মো: হযরত আলী শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করেছেন। খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্টার ড. মো. আনিসুর রহমান ভূঞার পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, বুধবার (২১ মে) তিনি ইউজিসিতে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন। তবে পদত্যাগের কারণ এখনই জানানো সম্ভব নয়। এর আগে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েটে সংঘর্ষের ঘটনায় ২৫ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এরপর থেকে চলছে অচলাবস্থা।

পরে শিক্ষার্থীদের এক দফা আন্দোলন ও আমরণ অনশনের প্রেক্ষিতে গত ২৫ এপ্রিল উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যকে অপসারণ করে সরকার। গত ১ মে ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য হিসেবে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলীকে নিয়োগ দেওয়া হয়। কিন্তু সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চার মে থেকে ক্লাস শুরুর কথা থাকলেও অ্যাকাডেমিক কার্যক্রমে ফেরেননি শিক্ষকরা। ছাত্রদের হাতে শিক্ষক লাঞ্ছিতের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ক্লাসে ফিরবেন না বলে জানায় কুয়েট শিক্ষক সমিতি।

নিউজটি শেয়ার করুন

কুয়েটের অন্তর্বর্তীকালীন ভিসির পদত্যাগ

আপডেট সময় ০৪:১৩:৩৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি প্রফেসর ড. মো: হযরত আলী শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করেছেন। খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্টার ড. মো. আনিসুর রহমান ভূঞার পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, বুধবার (২১ মে) তিনি ইউজিসিতে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন। তবে পদত্যাগের কারণ এখনই জানানো সম্ভব নয়। এর আগে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েটে সংঘর্ষের ঘটনায় ২৫ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এরপর থেকে চলছে অচলাবস্থা।

পরে শিক্ষার্থীদের এক দফা আন্দোলন ও আমরণ অনশনের প্রেক্ষিতে গত ২৫ এপ্রিল উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যকে অপসারণ করে সরকার। গত ১ মে ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য হিসেবে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলীকে নিয়োগ দেওয়া হয়। কিন্তু সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চার মে থেকে ক্লাস শুরুর কথা থাকলেও অ্যাকাডেমিক কার্যক্রমে ফেরেননি শিক্ষকরা। ছাত্রদের হাতে শিক্ষক লাঞ্ছিতের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ক্লাসে ফিরবেন না বলে জানায় কুয়েট শিক্ষক সমিতি।