ঢাকা ০৩:৫১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫

স্ত্রী–সন্তানসহ প্রাণে বাঁচলেন গায়ক বাপ্পা মজুমদার

নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা
  • আপডেট সময় ০৬:২৪:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫
  • / ২৫৪ বার পড়া হয়েছে

সংগীতশিল্পী বাপ্পা মজুমদারের ভবনে আজ বৃহস্পতিবার (২২ মে) সকালে তার বনানীর ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ভবনের নিচতলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে জানিয়েছেন,
বাপ্পা মজুমদার।

ইন্টারকমে কল পেয়ে বাসা থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করলে চারদিকে ধোঁয়ায় অন্ধকার দেখেন। এতে তিনি ঘাবড়ে যান। আগুনের আঁচ এসে মুখে লাগে। কিছুক্ষণ পরিবার নিয়ে বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। কী করবেন, তখন বুঝে উঠতে পারেননি।

এমন অবস্থায় পাশেই থাকা গীতিকার শাহান কবন্ধের সঙ্গে যোগাযোগ হয়। এরপর অভিনয়শিল্পী স্ত্রী তানিয়া হোসাইন ও দুই কন্যাসন্তান নিয়ে ভবন থেকে বের হন বাপ্পা।

বাপ্পা মজুমদার এক পোস্টে লিখেছেন, আমাদের বিল্ডিংয়ে আগুন লাগার ঘটনা থেকে অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছি, আমরা সবাই নিরাপদে আছি। বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে অশেষ ধন্যবাদ, তারা দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে কী যে হয়ে যেত, ভাবতেই শিউরে উঠছি! একটি বিভীষিকাময় অভিজ্ঞতা, এখনও ভাবতে কষ্ট হচ্ছে।

বাপ্পা মজুমদার বলেন, সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে বড় ধরনের বিপদ থেকে রক্ষা পেয়েছি। ভোরে রাস্তায় মানুষ কম ছিল বিধায় ফায়ার সার্ভিস দ্রুত আসতে পেরেছিল। নইলে কী যে হতো, ভাবতেই পারছি না। আমি এখনও মানসিক ট্রমা থেকে বের হতে পারিনি। এই ট্রমা থেকে বের হতে সময় লাগবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

স্ত্রী–সন্তানসহ প্রাণে বাঁচলেন গায়ক বাপ্পা মজুমদার

আপডেট সময় ০৬:২৪:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫

সংগীতশিল্পী বাপ্পা মজুমদারের ভবনে আজ বৃহস্পতিবার (২২ মে) সকালে তার বনানীর ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ভবনের নিচতলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে জানিয়েছেন,
বাপ্পা মজুমদার।

ইন্টারকমে কল পেয়ে বাসা থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করলে চারদিকে ধোঁয়ায় অন্ধকার দেখেন। এতে তিনি ঘাবড়ে যান। আগুনের আঁচ এসে মুখে লাগে। কিছুক্ষণ পরিবার নিয়ে বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। কী করবেন, তখন বুঝে উঠতে পারেননি।

এমন অবস্থায় পাশেই থাকা গীতিকার শাহান কবন্ধের সঙ্গে যোগাযোগ হয়। এরপর অভিনয়শিল্পী স্ত্রী তানিয়া হোসাইন ও দুই কন্যাসন্তান নিয়ে ভবন থেকে বের হন বাপ্পা।

বাপ্পা মজুমদার এক পোস্টে লিখেছেন, আমাদের বিল্ডিংয়ে আগুন লাগার ঘটনা থেকে অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছি, আমরা সবাই নিরাপদে আছি। বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে অশেষ ধন্যবাদ, তারা দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে কী যে হয়ে যেত, ভাবতেই শিউরে উঠছি! একটি বিভীষিকাময় অভিজ্ঞতা, এখনও ভাবতে কষ্ট হচ্ছে।

বাপ্পা মজুমদার বলেন, সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে বড় ধরনের বিপদ থেকে রক্ষা পেয়েছি। ভোরে রাস্তায় মানুষ কম ছিল বিধায় ফায়ার সার্ভিস দ্রুত আসতে পেরেছিল। নইলে কী যে হতো, ভাবতেই পারছি না। আমি এখনও মানসিক ট্রমা থেকে বের হতে পারিনি। এই ট্রমা থেকে বের হতে সময় লাগবে।