ঢাকা ০৪:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫

যশোরে করোনায় একজনের মৃত্যু

জেলা প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় ০৭:২২:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫
  • / ২৫৬ বার পড়া হয়েছে

যশোরে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১৮ জুন) ভোরে জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। মৃত শেখ আমির হোসেন বাঘারপাড়ার জহুরপুরের মৃত শেখ মকছেদ আলীর ছেলে। তিনি যশোর জেনারেল হাসপাতালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

এর আগে মঙ্গলবার (১৭ জুন) দুপুরে ওই রোগীর করোনা শনাক্ত হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আইসিইউ বিভাগের ইনচার্জ ডা. রবিউল ইসলাম তুহিন।

৫ জুন আমির হোসেন যশোর জেনারেল হাসপাতালের মডেল ওয়ার্ডে পেটে ব্যথা নিয়ে ভর্তি হন। এতোদিন তিনি ওই ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন ছিলেন। রবিবার তার নতুন করে জ্বরসহ বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। পরে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে চিকিৎসক তাকে আইসিইউতে রেফার করেন। কিন্তু সেখান শয্যা না থাকায় তিনি মডেল ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

মঙ্গলবার সকালে আইসিইউতে শয্যা ফাঁকা হলে পরিবারের লোকজন তাকে সেখানে নিয়ে যান। পরে ডাক্তার তাকে করোনা পরীক্ষার পরামর্শ দেন। রোগীর স্বজনরা দুপুরে বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানে তার র‌্যাপিড এন্টিজেন পরীক্ষা করান। পরীক্ষায় করোনা শনাক্ত হয়। বুধবার ভোরে মারা যান তিনি।

আইসিইউ বিভাগের ইনচার্জ রবিউল ইসলাম তুহিন বলেন, কিডনিজনিত সমস্যায় সার্জারি বিভাগের রোগী হিসেবে পাঁচ জুন তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। আইসিইউতে সন্দেহজনক আরও তিন রোগী রয়েছেন। তারা করোনায় আক্রান্ত কি না তা পরীক্ষার জন্য নমুনা পাঠানো হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

যশোরে করোনায় একজনের মৃত্যু

আপডেট সময় ০৭:২২:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫

যশোরে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১৮ জুন) ভোরে জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। মৃত শেখ আমির হোসেন বাঘারপাড়ার জহুরপুরের মৃত শেখ মকছেদ আলীর ছেলে। তিনি যশোর জেনারেল হাসপাতালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

এর আগে মঙ্গলবার (১৭ জুন) দুপুরে ওই রোগীর করোনা শনাক্ত হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আইসিইউ বিভাগের ইনচার্জ ডা. রবিউল ইসলাম তুহিন।

৫ জুন আমির হোসেন যশোর জেনারেল হাসপাতালের মডেল ওয়ার্ডে পেটে ব্যথা নিয়ে ভর্তি হন। এতোদিন তিনি ওই ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন ছিলেন। রবিবার তার নতুন করে জ্বরসহ বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। পরে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে চিকিৎসক তাকে আইসিইউতে রেফার করেন। কিন্তু সেখান শয্যা না থাকায় তিনি মডেল ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

মঙ্গলবার সকালে আইসিইউতে শয্যা ফাঁকা হলে পরিবারের লোকজন তাকে সেখানে নিয়ে যান। পরে ডাক্তার তাকে করোনা পরীক্ষার পরামর্শ দেন। রোগীর স্বজনরা দুপুরে বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানে তার র‌্যাপিড এন্টিজেন পরীক্ষা করান। পরীক্ষায় করোনা শনাক্ত হয়। বুধবার ভোরে মারা যান তিনি।

আইসিইউ বিভাগের ইনচার্জ রবিউল ইসলাম তুহিন বলেন, কিডনিজনিত সমস্যায় সার্জারি বিভাগের রোগী হিসেবে পাঁচ জুন তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। আইসিইউতে সন্দেহজনক আরও তিন রোগী রয়েছেন। তারা করোনায় আক্রান্ত কি না তা পরীক্ষার জন্য নমুনা পাঠানো হয়েছে।