সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়ার পর, এবার দলটির নেতাকর্মীদের শুধু মাঠেই নয়, ভার্চুয়াল জগতেও কঠোর নিয়ন্ত্রণের আওতায় আনা হচ্ছে। সরকারের

রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন মোড়। আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধের দাবিতে চলমান আন্দোলন ও সরকারের পদক্ষেপের মধ্যে, বিএনপি নেতারা আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন

আওয়ামী লীগের সকল কার্যক্রম নিষিদ্ধের সরকারি সিদ্ধান্তে আনন্দ প্রকাশ করেছে বিএনপি। দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর রবিবার (১১ মে)

জুলাই গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দল হিসেবে আওয়ামী লীগ ও এর নেতাকর্মীদের বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়া

অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্তে আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বিচারকার্য শেষ না হওয়া পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে। এর

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও তার নেতাদের বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দলটির সকল প্রকার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের

আজ শনিবার রাত ৮টায় উপদেষ্টা পরিষদের একটি জরুরি বৈঠক ডাকা হয়েছে। এই বৈঠকে কী বিষয়ে আলোচনা হবে, তা সুনির্দিষ্টভাবে জানা

প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার দাবি সরকার গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে। শুক্রবার

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া উচিত কি না এমন প্রশ্নে বলেছেন, এটা বিএনপির