ঢাকা ১২:৫০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫

    রাজবাড়িতে অস্ত্র ও গুলিসহ নারী গ্রেফতার

    নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা
    • আপডেট সময় ০৫:২৮:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ জুন ২০২৫
    • / ২৯৮ বার পড়া হয়েছে

    রাজবাড়ীতে বিশেষ অভিযান চালিয়ে অস্ত্র ও গুলিসহ এক নারীকে গ্রেফতার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় তার কাছ থেকে দুটি তাজা কার্তুজ ও একটি ওয়ান শুটারগান জব্ধ করা হয়।

    জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরীফ আল রাজীব এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে মঙ্গলবার (৩ জুন) সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। গ্রেফতার নারীর নাম সুমি খাতুন। তিনি রাজবাড়ী শহরের ভাবানীপুরের লালমিয়া সড়কের মীর আব্দুর রাজ্জাকের মেয়ে।

    এর আগে সোমবার রাত আটটার দিকে গ্রেফতার সুমির নিজ বাড়ির বসতঘরের ভেতর থেকে অস্ত্র ও গুলিসহ গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ।

    রাজবাড়ী ডিবি পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মফিজুল ইসলাম জানান, জেলা শহরের ভবানীপুর লালমিয়া সড়কের সুমি খাতুনের বাড়িতে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল। এ সময় তার বসতঘরের ভেতর থেকে একটি দেশীয় তৈরি ওয়ান শুটার গান ও দুইটি তাজা কার্তুজসহ সুমি খাতুনকে গ্রেফতার করা হয়।

    এ সময় আনোয়ার হোসেন নামে এক ব্যক্তি পালিয়ে যায়। তাকে গ্রেফতারসহ আসামির বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।

    নিউজটি শেয়ার করুন

    রাজবাড়িতে অস্ত্র ও গুলিসহ নারী গ্রেফতার

    আপডেট সময় ০৫:২৮:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ জুন ২০২৫

    রাজবাড়ীতে বিশেষ অভিযান চালিয়ে অস্ত্র ও গুলিসহ এক নারীকে গ্রেফতার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় তার কাছ থেকে দুটি তাজা কার্তুজ ও একটি ওয়ান শুটারগান জব্ধ করা হয়।

    জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরীফ আল রাজীব এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে মঙ্গলবার (৩ জুন) সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। গ্রেফতার নারীর নাম সুমি খাতুন। তিনি রাজবাড়ী শহরের ভাবানীপুরের লালমিয়া সড়কের মীর আব্দুর রাজ্জাকের মেয়ে।

    এর আগে সোমবার রাত আটটার দিকে গ্রেফতার সুমির নিজ বাড়ির বসতঘরের ভেতর থেকে অস্ত্র ও গুলিসহ গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ।

    রাজবাড়ী ডিবি পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মফিজুল ইসলাম জানান, জেলা শহরের ভবানীপুর লালমিয়া সড়কের সুমি খাতুনের বাড়িতে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল। এ সময় তার বসতঘরের ভেতর থেকে একটি দেশীয় তৈরি ওয়ান শুটার গান ও দুইটি তাজা কার্তুজসহ সুমি খাতুনকে গ্রেফতার করা হয়।

    এ সময় আনোয়ার হোসেন নামে এক ব্যক্তি পালিয়ে যায়। তাকে গ্রেফতারসহ আসামির বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।