ঢাকা ০৮:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫

    ইজিবাইকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ৭ বছরের শিশুর মৃত্যু

    নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা
    • আপডেট সময় ০২:০৮:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫
    • / ৩০৫ বার পড়া হয়েছে

    ঝিনাইদহে ইজিবাইকের চাকায় পিষ্ট হয়ে সাইমা খাতুন নামে সাত বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সদর উপজেলার আড়মুখী গ্রামে শুক্রবার (৯ সে) সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। সাইমা সদর উপজেলার নলডাঙা ইউনিয়নের আড়মুখী গ্রামের সাইফুল ইসলামের মেয়ে।

    পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, সকালে শিশু সাইমা বাড়ির সামনে দোকানে বিস্কুট কিনতে যায়। বাড়ি থেকে রাস্তায় উঠার পর কালীগঞ্জ থেকে নলডাঙ্গাগামী একটি ইজিবাইক শিশুটিকে ধাক্কা দেয়। এ সময় রাস্তায় ছিটকে পড়লে ইজিবাইকটি তাকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়।

    পরে স্থানীয়রা তাকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন। শিশু সাইমা আড়মুখী দাখিল মাদরাসার প্রথম শ্রেণির ছাত্রী ছিল।

    ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, হাসপাতালে নেওয়ার আগে শিশুটি মারা যায় বলে শুনেছি। পুলিশ ঘটনাস্থল ও হাসপাতাল পরিদর্শন করেছে। নিহতের পরিবার এ ঘটনায় কোনো অভিযোগ করেনি। মরদেহ দাফনের জন্য স্বজনরা নিয়ে গেছে।

    নিউজটি শেয়ার করুন

    ইজিবাইকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ৭ বছরের শিশুর মৃত্যু

    আপডেট সময় ০২:০৮:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫

    ঝিনাইদহে ইজিবাইকের চাকায় পিষ্ট হয়ে সাইমা খাতুন নামে সাত বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সদর উপজেলার আড়মুখী গ্রামে শুক্রবার (৯ সে) সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। সাইমা সদর উপজেলার নলডাঙা ইউনিয়নের আড়মুখী গ্রামের সাইফুল ইসলামের মেয়ে।

    পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, সকালে শিশু সাইমা বাড়ির সামনে দোকানে বিস্কুট কিনতে যায়। বাড়ি থেকে রাস্তায় উঠার পর কালীগঞ্জ থেকে নলডাঙ্গাগামী একটি ইজিবাইক শিশুটিকে ধাক্কা দেয়। এ সময় রাস্তায় ছিটকে পড়লে ইজিবাইকটি তাকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়।

    পরে স্থানীয়রা তাকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন। শিশু সাইমা আড়মুখী দাখিল মাদরাসার প্রথম শ্রেণির ছাত্রী ছিল।

    ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, হাসপাতালে নেওয়ার আগে শিশুটি মারা যায় বলে শুনেছি। পুলিশ ঘটনাস্থল ও হাসপাতাল পরিদর্শন করেছে। নিহতের পরিবার এ ঘটনায় কোনো অভিযোগ করেনি। মরদেহ দাফনের জন্য স্বজনরা নিয়ে গেছে।