ঢাকা ০৩:৪৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫

    অধ্যাপক মাফরুহী সাত্তার পদত্যাগ করেছেন

    নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা
    • আপডেট সময় ১২:২৩:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
    • / ৩০৯ বার পড়া হয়েছে

    ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ শুক্রবার রাতে, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন কলাভবন অধল থেকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে তিনি তাঁর নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি ঘোষণা করেন।

    অধ্যাপক মাফরুহী সাত্তার তরফ থেকে বলা হয়েছে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় নানা অনিয়ম ও মারাত্মক ত্রুটি দেখা গেছে, যেগুলো পুরো নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

    তিনি মূলত অভিযোগ করেন যে তাঁর মতামত ও প্রস্তাবগুলো নির্বাচন কমিশনের মধ্যে গুরুত্ব সহকারে নেওয়া হয়নি; নির্বাচন প্রক্রিয়া ঠিকমতো স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ ছিল না (level playing field ছিল না

    আরেকটি উল্লেখযোগ্য বিষয়: ভোট গণনা শুরু হওয়ার সময় তিনি নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ করেছিলেন অভিযোগগুলোর দিকে নজর দিয়ে গণনা স্থগিত রাখার জন্য। কিন্তু সেই অনুরোধ বজায় রাখা হয়নি এবং গণনা শুরু হয়ে গেছে।

    তিনি বলেন, “চাপের মুখে পদত্যাগ করি নি, বরং না করতে চাপ দেওয়া হয়েছিল।

    মাফরুহী সাত্তার বলছেন, নির্বাচন কমিশন ভোটদানের ও গণনার সময় পারিপার্শ্বিক অভিযোগ ও ত্রুটি দেখা গেছে, কিন্তু সেই অভিযোগগুলো ঠিকমতো শুনে বা সমাধান করে নেওয়া হয়নি।

    ভোট গণনা শুরু হয়েছে এমন সময়, যখন তিনি এবং হয়তো অন্যরা দাবি করেছিলেন যে অভিযোগগুলো প্রথমে মেটাতে নির্বাচন বা গণনা স্থগিত করা হোক। কিন্তু সেটি হয়নি।

    তিনি “গুরুতর ত্রুটি” ও “প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ” বলছেন, যা শুধুই এক-দুই ভুল নয় বরং পুরো নির্বাচনী প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা ও ন্যায়নীতি নিয়ে সন্দেহ তৈরি করছে।

    নিউজটি শেয়ার করুন

    অধ্যাপক মাফরুহী সাত্তার পদত্যাগ করেছেন

    আপডেট সময় ১২:২৩:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

    ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ শুক্রবার রাতে, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন কলাভবন অধল থেকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে তিনি তাঁর নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি ঘোষণা করেন।

    অধ্যাপক মাফরুহী সাত্তার তরফ থেকে বলা হয়েছে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় নানা অনিয়ম ও মারাত্মক ত্রুটি দেখা গেছে, যেগুলো পুরো নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

    তিনি মূলত অভিযোগ করেন যে তাঁর মতামত ও প্রস্তাবগুলো নির্বাচন কমিশনের মধ্যে গুরুত্ব সহকারে নেওয়া হয়নি; নির্বাচন প্রক্রিয়া ঠিকমতো স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ ছিল না (level playing field ছিল না

    আরেকটি উল্লেখযোগ্য বিষয়: ভোট গণনা শুরু হওয়ার সময় তিনি নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ করেছিলেন অভিযোগগুলোর দিকে নজর দিয়ে গণনা স্থগিত রাখার জন্য। কিন্তু সেই অনুরোধ বজায় রাখা হয়নি এবং গণনা শুরু হয়ে গেছে।

    তিনি বলেন, “চাপের মুখে পদত্যাগ করি নি, বরং না করতে চাপ দেওয়া হয়েছিল।

    মাফরুহী সাত্তার বলছেন, নির্বাচন কমিশন ভোটদানের ও গণনার সময় পারিপার্শ্বিক অভিযোগ ও ত্রুটি দেখা গেছে, কিন্তু সেই অভিযোগগুলো ঠিকমতো শুনে বা সমাধান করে নেওয়া হয়নি।

    ভোট গণনা শুরু হয়েছে এমন সময়, যখন তিনি এবং হয়তো অন্যরা দাবি করেছিলেন যে অভিযোগগুলো প্রথমে মেটাতে নির্বাচন বা গণনা স্থগিত করা হোক। কিন্তু সেটি হয়নি।

    তিনি “গুরুতর ত্রুটি” ও “প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ” বলছেন, যা শুধুই এক-দুই ভুল নয় বরং পুরো নির্বাচনী প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা ও ন্যায়নীতি নিয়ে সন্দেহ তৈরি করছে।