ঢাকা ০৮:২১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫

    ইভ্যালির সিইও রাসেলের চেক প্রতারণা মামলায় কারাদণ্ড

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    • আপডেট সময় ০৫:৫৯:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫
    • / ২৬৪ বার পড়া হয়েছে

    চেক প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির সিইও মোহাম্মাদ রাসেলকে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন সাতক্ষীরার যুগ্ম জেলা জজ প্রথম আদালত। একইসঙ্গে তাকে চেকে বর্ণিত টাকার সমপরিমাণ জরিমানা করা হয়েছে।

    সাতক্ষীরা যুগ্ম জেলা জজ প্রথম আদালতের বিচারক রবিবার (২২ জুন) বিকেল তিনটায় মো. হাবিবুর রহমান এই রায় দেন।

    মামলার বিবরণে জানা যায়, সাতক্ষীরা পৌরসভার রাজার বাগান এলাকার শেখ আব্দুল ওয়াজেদ কচির ছেলে শেখ তানজির আহমেদ ব্যক্তিগত প্রয়োজনে ইভ্যালিতে একটি অ্যাপাচি ১৬০ সিসির সিঙ্গেল ডিস্ক মোটরসাইকেল অর্ডার ও ক্রয়মূল্য পরিশোধ করেন। মোটরসাইকেলটি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সরবরাহ করতে না পারায় ইভ্যালি কর্তৃপক্ষ তাকে এক লাখ ৫৫ হাজার টাকার একটি চেক প্রদান করে। চেকটি নগদায়নের সবশেষ তারিখ ছিল ২০২২ সালের ১১ জানুয়ারি।

    বাদী চেকটি তার নিজ হিসাবে জমা দিলে চেকটি ডিজঅনার হয়। চেকটি ডিজঅনারের বিষয়ে ইভ্যালিকে লিগ্যাল (ডিমান্ড) নোটিশ পাঠানো হয়। একই বছরের ৩০ জানুয়ারি ইভ্যালি কর্তৃপক্ষ নোটিশটি গ্রহণ করে। কিন্তু তারা বাদীর পাওনা অর্থ পরিশোধের কোনো উদ্যোগ নেননি। এজন্য প্রতারিত হয়ে বাদী সাতক্ষীরা আমলি এক নম্বর আদালতে ইভ্যালির সিইও মোহাম্মাদ রাসেলের বিরুদ্ধে মামলা করেন।

    সাতক্ষীরা আদালতের অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি এ বিএম ইমরান (শাওন) রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

    নিউজটি শেয়ার করুন

    ইভ্যালির সিইও রাসেলের চেক প্রতারণা মামলায় কারাদণ্ড

    আপডেট সময় ০৫:৫৯:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫

    চেক প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির সিইও মোহাম্মাদ রাসেলকে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন সাতক্ষীরার যুগ্ম জেলা জজ প্রথম আদালত। একইসঙ্গে তাকে চেকে বর্ণিত টাকার সমপরিমাণ জরিমানা করা হয়েছে।

    সাতক্ষীরা যুগ্ম জেলা জজ প্রথম আদালতের বিচারক রবিবার (২২ জুন) বিকেল তিনটায় মো. হাবিবুর রহমান এই রায় দেন।

    মামলার বিবরণে জানা যায়, সাতক্ষীরা পৌরসভার রাজার বাগান এলাকার শেখ আব্দুল ওয়াজেদ কচির ছেলে শেখ তানজির আহমেদ ব্যক্তিগত প্রয়োজনে ইভ্যালিতে একটি অ্যাপাচি ১৬০ সিসির সিঙ্গেল ডিস্ক মোটরসাইকেল অর্ডার ও ক্রয়মূল্য পরিশোধ করেন। মোটরসাইকেলটি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সরবরাহ করতে না পারায় ইভ্যালি কর্তৃপক্ষ তাকে এক লাখ ৫৫ হাজার টাকার একটি চেক প্রদান করে। চেকটি নগদায়নের সবশেষ তারিখ ছিল ২০২২ সালের ১১ জানুয়ারি।

    বাদী চেকটি তার নিজ হিসাবে জমা দিলে চেকটি ডিজঅনার হয়। চেকটি ডিজঅনারের বিষয়ে ইভ্যালিকে লিগ্যাল (ডিমান্ড) নোটিশ পাঠানো হয়। একই বছরের ৩০ জানুয়ারি ইভ্যালি কর্তৃপক্ষ নোটিশটি গ্রহণ করে। কিন্তু তারা বাদীর পাওনা অর্থ পরিশোধের কোনো উদ্যোগ নেননি। এজন্য প্রতারিত হয়ে বাদী সাতক্ষীরা আমলি এক নম্বর আদালতে ইভ্যালির সিইও মোহাম্মাদ রাসেলের বিরুদ্ধে মামলা করেন।

    সাতক্ষীরা আদালতের অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি এ বিএম ইমরান (শাওন) রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।