০৩:৫৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫

মৌলভীবাজারে ভাতিজা হত্যা মামলায় চাচির যাবজ্জীবন

নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা
  • আপডেট সময় ০১:১৪:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫
  • / ১২ বার পড়া হয়েছে

মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলায় ভাতিজা হত্যা মামলায় চাচিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। এছাড়া ২০ হাজার টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও ছয় মাসের জেল দেওয়া হয়েছে। দণ্ডপ্রাপ্ত চাচির নাম সেলি বেগম।

অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ বিচারক ফারহানা ইয়াছমিনের প্রথম আদালতে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) এ হত্যা মামলার রায় দেওয়া হয়।

এতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী হিসেবে আদালতে মামলা পরিচালনা করেন অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মো. আব্দুল ওয়াহিদ এবং আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন দীপক চন্দ্র ধর।

বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. আব্দুল ওয়াহিদ বলেন, কুলাউড়া উপজেলার কুরবানপুর গ্রামে ২০১৬ সালে সাত বছর বয়সী ছেলে মাসুম মিয়াকে দা দিয়ে গলায় আঘাত করে হত্যা করেন তারই চাচি সেলি বেগম। পরে এ ঘটনায় কুলাউড়া থানায় একটি হত্যা মামলা করেন নিহতের বাবা মাসুক মিয়া।

অ্যাডভোকেট মো. আব্দুল ওয়াহিদ আরও বলেন, মামলায় মাসুক মিয়াসহ ১৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ, দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে আদালতে হত্যার বিষয়টি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়। যে কারণে আদালত আসামিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে। এ রায়ের মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বলে আমরা মনে করি।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

মৌলভীবাজারে ভাতিজা হত্যা মামলায় চাচির যাবজ্জীবন

আপডেট সময় ০১:১৪:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫

মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলায় ভাতিজা হত্যা মামলায় চাচিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। এছাড়া ২০ হাজার টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও ছয় মাসের জেল দেওয়া হয়েছে। দণ্ডপ্রাপ্ত চাচির নাম সেলি বেগম।

অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ বিচারক ফারহানা ইয়াছমিনের প্রথম আদালতে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) এ হত্যা মামলার রায় দেওয়া হয়।

এতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী হিসেবে আদালতে মামলা পরিচালনা করেন অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মো. আব্দুল ওয়াহিদ এবং আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন দীপক চন্দ্র ধর।

বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. আব্দুল ওয়াহিদ বলেন, কুলাউড়া উপজেলার কুরবানপুর গ্রামে ২০১৬ সালে সাত বছর বয়সী ছেলে মাসুম মিয়াকে দা দিয়ে গলায় আঘাত করে হত্যা করেন তারই চাচি সেলি বেগম। পরে এ ঘটনায় কুলাউড়া থানায় একটি হত্যা মামলা করেন নিহতের বাবা মাসুক মিয়া।

অ্যাডভোকেট মো. আব্দুল ওয়াহিদ আরও বলেন, মামলায় মাসুক মিয়াসহ ১৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ, দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে আদালতে হত্যার বিষয়টি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়। যে কারণে আদালত আসামিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে। এ রায়ের মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বলে আমরা মনে করি।