ঢাকা ০২:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মধ্যরাত পর্যন্ত দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ২০

জেলা প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় ০৪:৩৩:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫
  • / ২৫৮ বার পড়া হয়েছে

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলায় দুপক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে নারী পুরুষসহ অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। উপজেলার বুধন্তী ইউনিয়নের বুধন্তী গ্রামে বৃহস্পতিবার (১২ জুন) রাত ৯টা থেকে ১টা পর্যন্ত দফায় দফায় এ সংঘর্ষ হয়।

পুলিশ জানায়, দীর্ঘ দিন যাবত বুধন্তি গ্রামের বিএনপি নেতা চমক মিয়া ও ইউনিয়ন যুবদলের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমানের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলছিল।
বৃহস্পতিবার রাতে এ বিরোধকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের মারামারি শুরু হয়। রাতে গ্রামের সড়কে টর্চ লাইট জ্বালিয়ে দুই পক্ষ সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এতে উভয়পক্ষের প্রায় ২০ জন আহত হয়। আহতরা মাধবপুর ও বিজয়নগর হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি বাড়িঘর ভাঙচুর হয়। অগ্নিসংযোগ করা হয় একটি হারভেস্টার মেশিনে। খবর পেয়ে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।

ইসলামপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ রাজিব আহমেদ জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে মিজান ও চমক গ্রুপের লোকজন মারামারিতে লিপ্ত হয়। রাতে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে যায়। পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মধ্যরাত পর্যন্ত দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ২০

আপডেট সময় ০৪:৩৩:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলায় দুপক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে নারী পুরুষসহ অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। উপজেলার বুধন্তী ইউনিয়নের বুধন্তী গ্রামে বৃহস্পতিবার (১২ জুন) রাত ৯টা থেকে ১টা পর্যন্ত দফায় দফায় এ সংঘর্ষ হয়।

পুলিশ জানায়, দীর্ঘ দিন যাবত বুধন্তি গ্রামের বিএনপি নেতা চমক মিয়া ও ইউনিয়ন যুবদলের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমানের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলছিল।
বৃহস্পতিবার রাতে এ বিরোধকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের মারামারি শুরু হয়। রাতে গ্রামের সড়কে টর্চ লাইট জ্বালিয়ে দুই পক্ষ সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এতে উভয়পক্ষের প্রায় ২০ জন আহত হয়। আহতরা মাধবপুর ও বিজয়নগর হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি বাড়িঘর ভাঙচুর হয়। অগ্নিসংযোগ করা হয় একটি হারভেস্টার মেশিনে। খবর পেয়ে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।

ইসলামপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ রাজিব আহমেদ জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে মিজান ও চমক গ্রুপের লোকজন মারামারিতে লিপ্ত হয়। রাতে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে যায়। পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।