ঢাকা ১২:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

    বাংলাদেশিসহ সাত জনের ফাঁসি কার্যকর করেছে কুয়েত

    নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা
    • আপডেট সময় ০৫:০৯:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
    • / ২৬৭ বার পড়া হয়েছে

    হত্যা ও মাদক পাচারের অভিযোগে কুয়েতের কেন্দ্রীয় কারাগারে দণ্ডপ্রাপ্ত সাতজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।দণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে তিনজন কুয়েতি, দুইজন বাংলাদেশি এবং দুইজন ইরানি নাগরিক রয়েছেন বলে কুয়েত কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে।

    অল-সেয়াসাহ দৈনিকের বরাত দিয়ে আরব টাইমস জানায়, বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) কুয়েতের কেন্দ্রীয় কারাগারে এ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।প্রতিবেদনে বলা হয়, ফাঁসিতে ঝুলানোদের মধ্যে কুয়েতি নাগরিক আবদুল আজিজ আল-জাতারি ও আহমেদ আল-জালালের হত্যাকারীরাও ছিলেন। এছাড়া দুই ইরানি

    নাগিরককে মাদক পাচারের অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।

    এছাড়া একটি মামলায় আত্মীয়দের পক্ষ থেকে প্রায় ২ মিলিয়ন কুয়েতি দিনার ব্লাড মানি সংগ্রহের চেষ্টা হলেও সময়মতো তা পরিশোধ করা সম্ভব হয়নি। ফলে সাজাপ্রাপ্ত আসামির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আগে সমস্ত আইনানুগ রিভিউ ও আপিল প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা

    হয়েছে। তবে, এক আসামির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ার কথা থাকলেও ভিকটিম পরিবারের ক্ষমার ভিত্তিতে তা স্থগিত করা হয়েছে। নতুন আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত তার দণ্ড কার্যকর হবে না। পারিবারিক প্যারডন পাওয়া ওই আসামির নাম বা পরিচয় প্রকাশ করেনি কুয়েতি কর্তৃপক্ষ।

    নিউজটি শেয়ার করুন

    বাংলাদেশিসহ সাত জনের ফাঁসি কার্যকর করেছে কুয়েত

    আপডেট সময় ০৫:০৯:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

    হত্যা ও মাদক পাচারের অভিযোগে কুয়েতের কেন্দ্রীয় কারাগারে দণ্ডপ্রাপ্ত সাতজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।দণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে তিনজন কুয়েতি, দুইজন বাংলাদেশি এবং দুইজন ইরানি নাগরিক রয়েছেন বলে কুয়েত কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে।

    অল-সেয়াসাহ দৈনিকের বরাত দিয়ে আরব টাইমস জানায়, বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) কুয়েতের কেন্দ্রীয় কারাগারে এ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।প্রতিবেদনে বলা হয়, ফাঁসিতে ঝুলানোদের মধ্যে কুয়েতি নাগরিক আবদুল আজিজ আল-জাতারি ও আহমেদ আল-জালালের হত্যাকারীরাও ছিলেন। এছাড়া দুই ইরানি

    নাগিরককে মাদক পাচারের অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।

    এছাড়া একটি মামলায় আত্মীয়দের পক্ষ থেকে প্রায় ২ মিলিয়ন কুয়েতি দিনার ব্লাড মানি সংগ্রহের চেষ্টা হলেও সময়মতো তা পরিশোধ করা সম্ভব হয়নি। ফলে সাজাপ্রাপ্ত আসামির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আগে সমস্ত আইনানুগ রিভিউ ও আপিল প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা

    হয়েছে। তবে, এক আসামির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ার কথা থাকলেও ভিকটিম পরিবারের ক্ষমার ভিত্তিতে তা স্থগিত করা হয়েছে। নতুন আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত তার দণ্ড কার্যকর হবে না। পারিবারিক প্যারডন পাওয়া ওই আসামির নাম বা পরিচয় প্রকাশ করেনি কুয়েতি কর্তৃপক্ষ।