ঢাকা ১১:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫

    বড়াইগ্রামে ছেলের মৃত্যুশোকে ১২ ঘণ্টা পর চলে গেলেন বাবাও

    নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা
    • আপডেট সময় ০৭:২৫:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫
    • / ২৮৩ বার পড়া হয়েছে

    নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলায় ছেলের মৃত্যুর শোক সইতে না পেরে বাবারও মৃত্যু হয়েছে। উপজেলার ভবানীপুর খ্রিস্টান ধর্মপল্লীতে শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) তাদের সমাহিত করা হয়।

    তারা হলেন, মন্টু ডি কস্তা (৭৮) ও বিকাশ ডি কস্তা (৪০)। মন্টু হৃদক্রিয়া বন্ধ হয়ে ও বিকাশ মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মারা যান।

    স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার বনপাড়া পৌর শহরের হারোয়া এলাকায় গত মঙ্গলবার বিকেলে বাড়ি ফেরার পথে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত হন বিকাশ ডি কস্তা। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে পরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এ খবর শুনে বিকেল অসুস্থ হয়ে পড়েন মন্টু ডি কস্তা। পরে রাত ১১টার দিকে তিনিও মারা যান। এ ঘটনায় পরিবারে শোকের মাতম বইছে।

    ভবানীপুর খ্রিস্টান ধর্মপল্লীর ভাইস চেয়ারম্যান সুবীর গ্রেগরি জানান, ছেলের মৃত্যুর পর বাবাও এভাবে চলে যাবে কেউ ভাবতেই পারেনি। এ ধরনের ঘটনা এলাকায় প্রথম ঘটলো। তাদের পাশাপাশি সমাহিত করা হয়।

    ট্যাগস :

    নিউজটি শেয়ার করুন

    বড়াইগ্রামে ছেলের মৃত্যুশোকে ১২ ঘণ্টা পর চলে গেলেন বাবাও

    আপডেট সময় ০৭:২৫:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫

    নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলায় ছেলের মৃত্যুর শোক সইতে না পেরে বাবারও মৃত্যু হয়েছে। উপজেলার ভবানীপুর খ্রিস্টান ধর্মপল্লীতে শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) তাদের সমাহিত করা হয়।

    তারা হলেন, মন্টু ডি কস্তা (৭৮) ও বিকাশ ডি কস্তা (৪০)। মন্টু হৃদক্রিয়া বন্ধ হয়ে ও বিকাশ মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মারা যান।

    স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার বনপাড়া পৌর শহরের হারোয়া এলাকায় গত মঙ্গলবার বিকেলে বাড়ি ফেরার পথে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত হন বিকাশ ডি কস্তা। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে পরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এ খবর শুনে বিকেল অসুস্থ হয়ে পড়েন মন্টু ডি কস্তা। পরে রাত ১১টার দিকে তিনিও মারা যান। এ ঘটনায় পরিবারে শোকের মাতম বইছে।

    ভবানীপুর খ্রিস্টান ধর্মপল্লীর ভাইস চেয়ারম্যান সুবীর গ্রেগরি জানান, ছেলের মৃত্যুর পর বাবাও এভাবে চলে যাবে কেউ ভাবতেই পারেনি। এ ধরনের ঘটনা এলাকায় প্রথম ঘটলো। তাদের পাশাপাশি সমাহিত করা হয়।