ঢাকা ০৬:১০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫

দ্রুত শপথ পড়ানোর ব্যবস্থা না নিলে নগরবাসীকে নিয়ে দ্রুত আন্দোলন: ইশরাক

নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা
  • আপডেট সময় ০৫:৪৭:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫
  • / ২৫৪ বার পড়া হয়েছে

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন সর্বোচ্চ আদালতের যে রায় হয়েছে অবিলম্বে কার্যকর করে স্থানীয় সরকারকে শপথ পড়ানোর ব্যবস্থা করার দাবি জানিয়েছেন। নইলে নগরবাসীকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন আরও বেগবান করা হবে।

ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ঘোষণা করে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের রায় ও গেজেটের কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে করা লিভ টু আপিল পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তির পর এ কথা বলেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২৯ মে) বেলা আড়াইটার দিকে নগর ভবনে এসে সেখানে অবস্থানরত নেতা কর্মীদের উদ্দেশে বক্তব্য দেন ইশরাক।

সমর্থকদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে সরকারের উদ্দেশে ইশরাক হোসেন বলেন, এই রায়ের পর অবিলম্বে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে আমার শপথ গ্রহণের জন্য পদক্ষেপ নিতে হবে। আপনারা শপথ নিয়ে যে টালবাহানা করেছেন তারই পরিপ্রেক্ষিতে আজকে টানা দুই সপ্তাহ নগর ভবনের সকল কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। এটি করার কোনো এখতিয়ার আপনাদের নাই।

ইশরাক হোসেন আরও বলেন, নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ঘোষণার পরপর আপনাদের উচিত ছিল শপথ গ্রহণের অনুষ্ঠান সম্পন্ন করা। যেহেতু আগে এটা করেন নাই, এখন সর্বোচ্চ আদালতের এই নির্দেশনাটা আপনাদের ওপর এমনিতেই বর্তায়। যতো দ্রুত সম্ভব শপথ গ্রহণের অনুষ্ঠান সম্পন্ন করবেন। অন্যথায় আপনাদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ আদালতের অবমাননা শামিলের অভিযোগ চলে আসবে।

ইশরাক হোসেন আরও বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) আইনের শাসনে বিশ্বাসী। আমাদের প্রতিটি পদক্ষেপ বাংলাদেশের আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে গ্রহণ করেছিলাম। কিন্তু আপনারা দেখেছেন বর্তমান সরকারের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা এবং এর সঙ্গে জড়িত কিছু প্রশাসনের কর্মকর্তা আমাদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ করেছে। আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মনোনীত প্রার্থী ছিলাম বলে আমার প্রতি এই বৈষম্য করা হয়েছিল। আজকের রায়ের মাধ্যমে আইনের শাসনকে প্রতিষ্ঠিত করা হলো।

সরকার একজন মেয়রকে শপথ পড়াতে ব্যর্থ হয়েছে বলেন ইশরাক হোসেন। তিনি বলেন, ভবিষ্যতে ৩০০ জন এমপিকে শপথ পড়াতে কীভাবে তারা কার্যকর উদ্যোগ নেবে। এটা নিয়ে জনমনে যথেষ্ট সন্দেহ তৈরি হয়েছে।

এর আগে বেলা সাড়ে ১১টা থেকে ঢাকার নগর ভবনের ভেতরের ফটকে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন ইশরাকের সমর্থকেরা। ইশরাককে ডিএসসিসির মেয়র হিসেবে শপথ পড়ানোর দাবিতে বৃষ্টির মধ্যেও কর্মসূচি পালন করেন তারা। ঢাকাবাসী ব্যানারে কর্মসূচিতে ইশরাকের সমর্থকদের পাশাপাশি সিটি করপোরেশনের কর্মচারীদের বড় একটি অংশ যুক্ত আছেন।

অবিলম্বে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে শপথের উদ্যোগ নিতে হবে বলে মন্তব্য করেন ইশরাক। তিনি বলেন, আপনারা শপথ নিয়ে যে টালবাহানা করেছেন, তারই পরিপ্রেক্ষিতে টানা দুই সপ্তাহ নগর ভবনের সব কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। এটার কোনো এখতিয়ার আপনাদের নাই। নির্বাচন কমিশন ঘোষণা দেওয়ার পর আপনাদের উচিত ছিল, শপথ গ্রহণের অনুষ্ঠান শেষ করা। যেহেতু আগে এটা করেন নাই, এখন সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশনাটা আপনাদের ওপর এমনিতেই বর্তায়। যতো দ্রুত সম্ভব শপথ অনুষ্ঠান সম্পন্ন করবেন। অন্যথায় আপনাদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ আদালতের অবমাননার অভিযোগ চলে আসবে।

ইশরাক নগর ভবনে আসার পর সমর্থক ও সিটি করপোরেশনের কর্মচারীরা তাকে ফুলের পাপড়ি ছিটিয়ে বরণ করে নেন। পরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন, বিদ্যুৎ কর্মচারী সমাজকল্যাণ সমিতি, পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের পক্ষ থেকে তাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়।

নগর ভবনের সব ফটকে তালা ঝুলিয়ে গত ১৪ মে থেকে এই আন্দোলন চলছে। মাঝে ৪৮ ঘণ্টার বিরতি দিয়ে আবারও তাদের কর্মসূচি শুরু হয়। আন্দোলনে নগর ভবনের সব সেবা বন্ধ রয়েছে। ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরবাসী। সেবা নিতে এসে ফিরে যেতে হচ্ছে অনেকেই।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি হয়। আওয়ামী লীগের (বর্তমানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ) প্রার্থী শেখ ফজলে নূর তাপস মেয়র নির্বাচিত হন। একই বছরের ২ ফেব্রুয়ারি ভোটের ফলাফলের গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। শপথ নিয়ে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন তাপস। নির্বাচনে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ফলাফল বাতিল চেয়ে ২০২০ সালের ৩ মার্চ মামলা করেন ইশরাক।

গত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। একই বছরের ১৯ আগস্ট ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনসহ সিটি করপোরেশনের মেয়রদের অপসারণ করা হয়। এর মধ্যে ইশরাকের করা নির্বাচনী মামলায় চলতি বছরের ২৭ মার্চ রায় দেন ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল। রায়ে তাপসকে নির্বাচিত ঘোষণা বাতিল করা হয়। ইশরাককে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ঘোষণা করা হয়।

ইশরাককে মেয়র ঘোষণা নিয়ে লিভ টু আপিলে ইসির বক্তব্য শুনবেন আপিল বিভাগ
আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে ইশরাককে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ঘোষণা করে গত ২৭ এপ্রিল গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের রায় এবং ইসির গেজেটের কার্যক্রম-সংক্রান্ত বিষয়টি উচ্চ আদালতে গড়ায়।

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের রায় ও গেজেটের কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে করা লিভ টু আপিল আজ নিষ্পত্তি করেন আপিল বিভাগ।

নিউজটি শেয়ার করুন

দ্রুত শপথ পড়ানোর ব্যবস্থা না নিলে নগরবাসীকে নিয়ে দ্রুত আন্দোলন: ইশরাক

আপডেট সময় ০৫:৪৭:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন সর্বোচ্চ আদালতের যে রায় হয়েছে অবিলম্বে কার্যকর করে স্থানীয় সরকারকে শপথ পড়ানোর ব্যবস্থা করার দাবি জানিয়েছেন। নইলে নগরবাসীকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন আরও বেগবান করা হবে।

ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ঘোষণা করে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের রায় ও গেজেটের কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে করা লিভ টু আপিল পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তির পর এ কথা বলেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২৯ মে) বেলা আড়াইটার দিকে নগর ভবনে এসে সেখানে অবস্থানরত নেতা কর্মীদের উদ্দেশে বক্তব্য দেন ইশরাক।

সমর্থকদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে সরকারের উদ্দেশে ইশরাক হোসেন বলেন, এই রায়ের পর অবিলম্বে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে আমার শপথ গ্রহণের জন্য পদক্ষেপ নিতে হবে। আপনারা শপথ নিয়ে যে টালবাহানা করেছেন তারই পরিপ্রেক্ষিতে আজকে টানা দুই সপ্তাহ নগর ভবনের সকল কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। এটি করার কোনো এখতিয়ার আপনাদের নাই।

ইশরাক হোসেন আরও বলেন, নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ঘোষণার পরপর আপনাদের উচিত ছিল শপথ গ্রহণের অনুষ্ঠান সম্পন্ন করা। যেহেতু আগে এটা করেন নাই, এখন সর্বোচ্চ আদালতের এই নির্দেশনাটা আপনাদের ওপর এমনিতেই বর্তায়। যতো দ্রুত সম্ভব শপথ গ্রহণের অনুষ্ঠান সম্পন্ন করবেন। অন্যথায় আপনাদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ আদালতের অবমাননা শামিলের অভিযোগ চলে আসবে।

ইশরাক হোসেন আরও বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) আইনের শাসনে বিশ্বাসী। আমাদের প্রতিটি পদক্ষেপ বাংলাদেশের আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে গ্রহণ করেছিলাম। কিন্তু আপনারা দেখেছেন বর্তমান সরকারের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা এবং এর সঙ্গে জড়িত কিছু প্রশাসনের কর্মকর্তা আমাদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ করেছে। আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মনোনীত প্রার্থী ছিলাম বলে আমার প্রতি এই বৈষম্য করা হয়েছিল। আজকের রায়ের মাধ্যমে আইনের শাসনকে প্রতিষ্ঠিত করা হলো।

সরকার একজন মেয়রকে শপথ পড়াতে ব্যর্থ হয়েছে বলেন ইশরাক হোসেন। তিনি বলেন, ভবিষ্যতে ৩০০ জন এমপিকে শপথ পড়াতে কীভাবে তারা কার্যকর উদ্যোগ নেবে। এটা নিয়ে জনমনে যথেষ্ট সন্দেহ তৈরি হয়েছে।

এর আগে বেলা সাড়ে ১১টা থেকে ঢাকার নগর ভবনের ভেতরের ফটকে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন ইশরাকের সমর্থকেরা। ইশরাককে ডিএসসিসির মেয়র হিসেবে শপথ পড়ানোর দাবিতে বৃষ্টির মধ্যেও কর্মসূচি পালন করেন তারা। ঢাকাবাসী ব্যানারে কর্মসূচিতে ইশরাকের সমর্থকদের পাশাপাশি সিটি করপোরেশনের কর্মচারীদের বড় একটি অংশ যুক্ত আছেন।

অবিলম্বে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে শপথের উদ্যোগ নিতে হবে বলে মন্তব্য করেন ইশরাক। তিনি বলেন, আপনারা শপথ নিয়ে যে টালবাহানা করেছেন, তারই পরিপ্রেক্ষিতে টানা দুই সপ্তাহ নগর ভবনের সব কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। এটার কোনো এখতিয়ার আপনাদের নাই। নির্বাচন কমিশন ঘোষণা দেওয়ার পর আপনাদের উচিত ছিল, শপথ গ্রহণের অনুষ্ঠান শেষ করা। যেহেতু আগে এটা করেন নাই, এখন সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশনাটা আপনাদের ওপর এমনিতেই বর্তায়। যতো দ্রুত সম্ভব শপথ অনুষ্ঠান সম্পন্ন করবেন। অন্যথায় আপনাদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ আদালতের অবমাননার অভিযোগ চলে আসবে।

ইশরাক নগর ভবনে আসার পর সমর্থক ও সিটি করপোরেশনের কর্মচারীরা তাকে ফুলের পাপড়ি ছিটিয়ে বরণ করে নেন। পরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন, বিদ্যুৎ কর্মচারী সমাজকল্যাণ সমিতি, পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের পক্ষ থেকে তাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়।

নগর ভবনের সব ফটকে তালা ঝুলিয়ে গত ১৪ মে থেকে এই আন্দোলন চলছে। মাঝে ৪৮ ঘণ্টার বিরতি দিয়ে আবারও তাদের কর্মসূচি শুরু হয়। আন্দোলনে নগর ভবনের সব সেবা বন্ধ রয়েছে। ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরবাসী। সেবা নিতে এসে ফিরে যেতে হচ্ছে অনেকেই।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি হয়। আওয়ামী লীগের (বর্তমানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ) প্রার্থী শেখ ফজলে নূর তাপস মেয়র নির্বাচিত হন। একই বছরের ২ ফেব্রুয়ারি ভোটের ফলাফলের গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। শপথ নিয়ে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন তাপস। নির্বাচনে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ফলাফল বাতিল চেয়ে ২০২০ সালের ৩ মার্চ মামলা করেন ইশরাক।

গত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। একই বছরের ১৯ আগস্ট ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনসহ সিটি করপোরেশনের মেয়রদের অপসারণ করা হয়। এর মধ্যে ইশরাকের করা নির্বাচনী মামলায় চলতি বছরের ২৭ মার্চ রায় দেন ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল। রায়ে তাপসকে নির্বাচিত ঘোষণা বাতিল করা হয়। ইশরাককে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ঘোষণা করা হয়।

ইশরাককে মেয়র ঘোষণা নিয়ে লিভ টু আপিলে ইসির বক্তব্য শুনবেন আপিল বিভাগ
আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে ইশরাককে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ঘোষণা করে গত ২৭ এপ্রিল গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের রায় এবং ইসির গেজেটের কার্যক্রম-সংক্রান্ত বিষয়টি উচ্চ আদালতে গড়ায়।

ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের রায় ও গেজেটের কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে করা লিভ টু আপিল আজ নিষ্পত্তি করেন আপিল বিভাগ।