০২:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫

বঙ্গোপসাগরে ৫৮ দিনের মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:০৬:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৫
  • / ১১ বার পড়া হয়েছে

সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য রক্ষা ও মাছের প্রজনন নিশ্চিত করতে আবারও চালু হচ্ছে মাছ ধরার মৌসুমি নিষেধাজ্ঞা। আগামী ১৫ এপ্রিল, সোমবার রাত ১২টা থেকে শুরু হচ্ছে ৫৮ দিনের জন্য বঙ্গোপসাগরে সব ধরনের মাছ ধরা নিষিদ্ধ। এই নিষেধাজ্ঞা চলবে ১১ জুন পর্যন্ত।

এই সময়টিকে মাছ, বিশেষ করে ইলিশের প্রজননের মৌসুম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। গবেষণা বলছে, প্রজননকালীন মাছ ধরা বন্ধ থাকলে ইলিশসহ বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছের উৎপাদন ২০-২৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়।

শুধু বাংলাদেশ নয়, একই সময় ভারতও তাদের উপকূলীয় জলসীমায় ১৫ এপ্রিল থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। দুই দেশের এই সমন্বিত পদক্ষেপের ফলে পুরো উপকূলীয় অঞ্চলে সামুদ্রিক প্রাণীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

২০১৫ সাল থেকে প্রতি বছর এই সময়কালে বাংলাদেশ সরকার সর্বাত্মক সমুদ্রগামী মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে আসছে। এর আওতায় আসছে ট্রলার, ফিশিং বোট ও যান্ত্রিক মাছ ধরার সব উপকরণ।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

বঙ্গোপসাগরে ৫৮ দিনের মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা

আপডেট সময় ০৩:০৬:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৫

সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য রক্ষা ও মাছের প্রজনন নিশ্চিত করতে আবারও চালু হচ্ছে মাছ ধরার মৌসুমি নিষেধাজ্ঞা। আগামী ১৫ এপ্রিল, সোমবার রাত ১২টা থেকে শুরু হচ্ছে ৫৮ দিনের জন্য বঙ্গোপসাগরে সব ধরনের মাছ ধরা নিষিদ্ধ। এই নিষেধাজ্ঞা চলবে ১১ জুন পর্যন্ত।

এই সময়টিকে মাছ, বিশেষ করে ইলিশের প্রজননের মৌসুম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। গবেষণা বলছে, প্রজননকালীন মাছ ধরা বন্ধ থাকলে ইলিশসহ বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছের উৎপাদন ২০-২৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়।

শুধু বাংলাদেশ নয়, একই সময় ভারতও তাদের উপকূলীয় জলসীমায় ১৫ এপ্রিল থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। দুই দেশের এই সমন্বিত পদক্ষেপের ফলে পুরো উপকূলীয় অঞ্চলে সামুদ্রিক প্রাণীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

২০১৫ সাল থেকে প্রতি বছর এই সময়কালে বাংলাদেশ সরকার সর্বাত্মক সমুদ্রগামী মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে আসছে। এর আওতায় আসছে ট্রলার, ফিশিং বোট ও যান্ত্রিক মাছ ধরার সব উপকরণ।