০৮:১৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫

গুলশানে ফ্ল্যাট বিতর্কে টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৫:২৯:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫
  • / ১৫ বার পড়া হয়েছে

ঢাকার গুলশানে একটি ফ্ল্যাট নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে ব্রিটেনের সাবেক মন্ত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিকের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে দুদকের উপপরিচালক মনিরুল ইসলাম এই মামলাটি দায়ের করেন।

এই মামলায় টিউলিপ ছাড়াও আরও দুইজনকে আসামি করা হয়েছে। তারা হলেন—রাজউকের সাবেক সহকারী আইন উপদেষ্টা শাহ মো. খসরুজ্জামান এবং সহকারী আইন উপদেষ্টা-১ সরদার মোশাররফ হোসেন।

দুদকের এজাহারে বলা হয়েছে, টিউলিপ সিদ্দিক কোনো টাকা না দিয়েই ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড থেকে গুলশান-২ এলাকার একটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট অবৈধ সুবিধা হিসেবে গ্রহণ করেন।

ফ্ল্যাটটির ঠিকানা: বি/২০১, বাড়ি নং ৫এ ও ৫বি (পুরাতন), বর্তমানে ১১এ ও ১১বি (নতুন), রোড নং ৭১, গুলশান-২, ঢাকা-১২১২।

মামলার বিষয়ে সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছেন দুদকের মহাপরিচালক আখতার হোসেন। এই ঘটনায় রাজউকের দুই সাবেক কর্মকর্তার ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে, যারা দায়িত্বে থাকাকালীন এই ফ্ল্যাট বরাদ্দে সহায়তা করেছেন বলে অভিযোগ।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

গুলশানে ফ্ল্যাট বিতর্কে টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা

আপডেট সময় ০৫:২৯:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫

ঢাকার গুলশানে একটি ফ্ল্যাট নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে ব্রিটেনের সাবেক মন্ত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিকের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে দুদকের উপপরিচালক মনিরুল ইসলাম এই মামলাটি দায়ের করেন।

এই মামলায় টিউলিপ ছাড়াও আরও দুইজনকে আসামি করা হয়েছে। তারা হলেন—রাজউকের সাবেক সহকারী আইন উপদেষ্টা শাহ মো. খসরুজ্জামান এবং সহকারী আইন উপদেষ্টা-১ সরদার মোশাররফ হোসেন।

দুদকের এজাহারে বলা হয়েছে, টিউলিপ সিদ্দিক কোনো টাকা না দিয়েই ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড থেকে গুলশান-২ এলাকার একটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট অবৈধ সুবিধা হিসেবে গ্রহণ করেন।

ফ্ল্যাটটির ঠিকানা: বি/২০১, বাড়ি নং ৫এ ও ৫বি (পুরাতন), বর্তমানে ১১এ ও ১১বি (নতুন), রোড নং ৭১, গুলশান-২, ঢাকা-১২১২।

মামলার বিষয়ে সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছেন দুদকের মহাপরিচালক আখতার হোসেন। এই ঘটনায় রাজউকের দুই সাবেক কর্মকর্তার ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে, যারা দায়িত্বে থাকাকালীন এই ফ্ল্যাট বরাদ্দে সহায়তা করেছেন বলে অভিযোগ।