ঢাকা ০২:১৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫

মাধবপুরে ট্রাক-পিকআপের সংঘর্ষে নিহত ৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা
  • আপডেট সময় ১১:৫২:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫
  • / ২৮১ বার পড়া হয়েছে

হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের বাখরনগরে ট্রাক-পিকআপের সংঘর্ষে চারজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ১৩ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) দিবাগত রাত দুটার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন মুন্সীগঞ্জের সিরাজদী এলাকার রহিম মিয়া। তিনি পিকআপের হেলপার ছিলেন। এছাড়া নবীগঞ্জ উপজেলার চমকপুর গ্রামের জহর আলীর মেয়ে আয়েশা বেগম (৩০), রজব আলীর ছেলে হাফিজুর রহমান (২৬) ও ইসমাইল মিয়ার স্ত্রী মোস্তাকিমা আক্তার।

শায়েস্তাগঞ্জ হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ টি এম মাহমুদুল হক বলেন, গতকাল বৃহস্পতিবার রাত দুটার দিকে একটি ট্রাক ঢাকার দিকে যাচ্ছিল। এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা সিলেটমুখী একটি পিকআপের সংঘর্ষ হয়। এতে চারজন নিহত ও ১৩ জন আহত হন। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে আহতদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

এ টি এম মাহমুদুল হক আরও জানান, পিকআপটিতে ১৭ জন যাত্রী ছিলেন। তারা মুন্সীগঞ্জে থাকতেন। সেখান থেকে ঘরের আসবাবপত্র নিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন তারা।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

মাধবপুরে ট্রাক-পিকআপের সংঘর্ষে নিহত ৪

আপডেট সময় ১১:৫২:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫

হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের বাখরনগরে ট্রাক-পিকআপের সংঘর্ষে চারজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ১৩ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) দিবাগত রাত দুটার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন মুন্সীগঞ্জের সিরাজদী এলাকার রহিম মিয়া। তিনি পিকআপের হেলপার ছিলেন। এছাড়া নবীগঞ্জ উপজেলার চমকপুর গ্রামের জহর আলীর মেয়ে আয়েশা বেগম (৩০), রজব আলীর ছেলে হাফিজুর রহমান (২৬) ও ইসমাইল মিয়ার স্ত্রী মোস্তাকিমা আক্তার।

শায়েস্তাগঞ্জ হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ টি এম মাহমুদুল হক বলেন, গতকাল বৃহস্পতিবার রাত দুটার দিকে একটি ট্রাক ঢাকার দিকে যাচ্ছিল। এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা সিলেটমুখী একটি পিকআপের সংঘর্ষ হয়। এতে চারজন নিহত ও ১৩ জন আহত হন। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে আহতদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

এ টি এম মাহমুদুল হক আরও জানান, পিকআপটিতে ১৭ জন যাত্রী ছিলেন। তারা মুন্সীগঞ্জে থাকতেন। সেখান থেকে ঘরের আসবাবপত্র নিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন তারা।