০১:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫

ঢাকার বায়ুদূষণ: সচেতনতার অপেক্ষা কবে?

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১০:৪৩:০০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৭ এপ্রিল ২০২৫
  • / ২০ বার পড়া হয়েছে

ঢাকার প্রায় দুই কোটি বাসিন্দা মুক্ত বায়ু থেকে বঞ্চিত। অতিরিক্ত জনসংখ্যা, গাছপালা ও খোলা মাঠের অভাব, কারখানা ও যানবাহনের ধোঁয়ায় এ শহরের বায়ু বিশ্বের দূষিততম।

ঈদের ছুটিতে কারখানা বন্ধ ও যান চলাচল কমলেও বায়ুর মান (একিউআই) গড়ে ১৫১ থেকেছে, যা নিরাপদ সীমার ওপরে। ক্যাপসের প্রতিবেদনে বলা হয়, দূষণ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদক্ষেপ নেই।

বায়ুর মান ০-৫০ হলে ভালো, ১৫১-২০০ হলে অস্বাস্থ্যকর। ঢাকায় শ্বাসজনিত রোগ বাড়ছে, কিন্তু কর্মসংস্থানের অভাবে বাসিন্দারা বাইরে যেতে পারেন না। নভেম্বর-মার্চে দূষণ বেশি, এপ্রিলে বৃষ্টি ও দক্ষিণা বায়ুতে কমে। নগরবিদ ইকবাল হাবীব বলেন, উন্মুক্ত নির্মাণ ও সবুজের অভাব দূষণ বাড়াচ্ছে।

দূষণ কমাতে গাছ লাগানো, কারখানার ধোঁয়া নিয়ন্ত্রণ, উন্মুক্ত নির্মাণ বন্ধ ও সড়ক পরিচ্ছন্নতা জরুরি। সিটি করপোরেশন ও নাগরিকদের সম্মিলিত সচেতনতা প্রয়োজন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

ঢাকার বায়ুদূষণ: সচেতনতার অপেক্ষা কবে?

আপডেট সময় ১০:৪৩:০০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৭ এপ্রিল ২০২৫

ঢাকার প্রায় দুই কোটি বাসিন্দা মুক্ত বায়ু থেকে বঞ্চিত। অতিরিক্ত জনসংখ্যা, গাছপালা ও খোলা মাঠের অভাব, কারখানা ও যানবাহনের ধোঁয়ায় এ শহরের বায়ু বিশ্বের দূষিততম।

ঈদের ছুটিতে কারখানা বন্ধ ও যান চলাচল কমলেও বায়ুর মান (একিউআই) গড়ে ১৫১ থেকেছে, যা নিরাপদ সীমার ওপরে। ক্যাপসের প্রতিবেদনে বলা হয়, দূষণ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদক্ষেপ নেই।

বায়ুর মান ০-৫০ হলে ভালো, ১৫১-২০০ হলে অস্বাস্থ্যকর। ঢাকায় শ্বাসজনিত রোগ বাড়ছে, কিন্তু কর্মসংস্থানের অভাবে বাসিন্দারা বাইরে যেতে পারেন না। নভেম্বর-মার্চে দূষণ বেশি, এপ্রিলে বৃষ্টি ও দক্ষিণা বায়ুতে কমে। নগরবিদ ইকবাল হাবীব বলেন, উন্মুক্ত নির্মাণ ও সবুজের অভাব দূষণ বাড়াচ্ছে।

দূষণ কমাতে গাছ লাগানো, কারখানার ধোঁয়া নিয়ন্ত্রণ, উন্মুক্ত নির্মাণ বন্ধ ও সড়ক পরিচ্ছন্নতা জরুরি। সিটি করপোরেশন ও নাগরিকদের সম্মিলিত সচেতনতা প্রয়োজন।