০৯:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫
হামলার জেরে উত্তেজনা

পাকিস্তান সীমান্তে সেনা মোতায়েন, সামরিক পদক্ষেপের হুমকি

নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা
  • আপডেট সময় ০৩:১২:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫
  • / ১৫ বার পড়া হয়েছে

কাশ্মীরের পেহেলগামে ২২ এপ্রিলের সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন পর্যটক নিহত হওয়ার পর ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা তুঙ্গে। হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করে ভারত কড়া অবস্থান নিয়েছে। টানা পাঁচ দিন ধরে সীমান্তে গোলাগুলি চলছে, যদিও এখন পর্যন্ত হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলের তথ্যমতে, প্রতিদিন রাতেই দুই দেশের সেনাদের মধ্যে সংঘর্ষ হচ্ছে। ভারত সীমান্তে বিপুল সংখ্যক সেনা মোতায়েন করেছে। কাশ্মীর ও লাদাখে সেনা মুভমেন্ট বেড়েছে।

নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি হামলার পর বিশ্বের এক ডজনের বেশি দেশের নেতার সঙ্গে কথা বলেছেন এবং ১০০টির বেশি কূটনৈতিক মিশনের প্রতিনিধিদের তলব করেছেন।

বিশ্লেষকদের মতে, এসব পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক সমর্থন জোগাড়ের কৌশল। যদিও মোদি তার ভাষণে সরাসরি পাকিস্তানের নাম বলেননি, তবে সন্ত্রাসী ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়ার কঠোর বার্তা দিয়েছেন।

পাকিস্তানও পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে সিমলা চুক্তিসহ সব চুক্তি সাসপেন্ড করেছে। সীমান্তে রাতভর গোলাগুলির পাশাপাশি কাশ্মীরে চলছে ধরপাকড়। শত শত মানুষকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এরইমধ্যে পাকিস্তানমুখী নদীর পানিপ্রবাহ বন্ধ ও পাকিস্তানি নাগরিকদের দেশত্যাগের নির্দেশও দিয়েছে ভারত।

পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ রয়টার্সকে জানান, ভারতের সামরিক অভিযান আসন্ন বলেই তারা ধারণা করছেন।

চাইলে আমি এই প্রতিবেদনটিকে সংক্ষিপ্ত বা আরও বিশ্লেষণধর্মী করে দিতে পারি—কোনটা দরকার?

 

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

হামলার জেরে উত্তেজনা

পাকিস্তান সীমান্তে সেনা মোতায়েন, সামরিক পদক্ষেপের হুমকি

আপডেট সময় ০৩:১২:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫

কাশ্মীরের পেহেলগামে ২২ এপ্রিলের সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন পর্যটক নিহত হওয়ার পর ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা তুঙ্গে। হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করে ভারত কড়া অবস্থান নিয়েছে। টানা পাঁচ দিন ধরে সীমান্তে গোলাগুলি চলছে, যদিও এখন পর্যন্ত হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলের তথ্যমতে, প্রতিদিন রাতেই দুই দেশের সেনাদের মধ্যে সংঘর্ষ হচ্ছে। ভারত সীমান্তে বিপুল সংখ্যক সেনা মোতায়েন করেছে। কাশ্মীর ও লাদাখে সেনা মুভমেন্ট বেড়েছে।

নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি হামলার পর বিশ্বের এক ডজনের বেশি দেশের নেতার সঙ্গে কথা বলেছেন এবং ১০০টির বেশি কূটনৈতিক মিশনের প্রতিনিধিদের তলব করেছেন।

বিশ্লেষকদের মতে, এসব পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক সমর্থন জোগাড়ের কৌশল। যদিও মোদি তার ভাষণে সরাসরি পাকিস্তানের নাম বলেননি, তবে সন্ত্রাসী ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়ার কঠোর বার্তা দিয়েছেন।

পাকিস্তানও পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে সিমলা চুক্তিসহ সব চুক্তি সাসপেন্ড করেছে। সীমান্তে রাতভর গোলাগুলির পাশাপাশি কাশ্মীরে চলছে ধরপাকড়। শত শত মানুষকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এরইমধ্যে পাকিস্তানমুখী নদীর পানিপ্রবাহ বন্ধ ও পাকিস্তানি নাগরিকদের দেশত্যাগের নির্দেশও দিয়েছে ভারত।

পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ রয়টার্সকে জানান, ভারতের সামরিক অভিযান আসন্ন বলেই তারা ধারণা করছেন।

চাইলে আমি এই প্রতিবেদনটিকে সংক্ষিপ্ত বা আরও বিশ্লেষণধর্মী করে দিতে পারি—কোনটা দরকার?