ঢাকা ০৭:৫৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫

র‌্যাব-৭ ক্যাম্প থেকে এএসপি পলাশ সাহার মরদেহ উদ্ধার, পাশে ছিল চিরকুট

নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা
  • আপডেট সময় ০৪:১৮:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ মে ২০২৫
  • / ২৭২ বার পড়া হয়েছে

চট্টগ্রাম চান্দগাঁও র‌্যাব-৭ ক্যাম্প থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এক সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপারের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় তার মরদেহের পাশ থেকে একটি চিরকুট উদ্ধার করা হয়েছে। র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া শাখার পরিচালক উইং কমান্ডার এম জেড এম ইন্তেখাব চৌধুরী বুধবার (৭ মে) দুপুরে তার মরদেহটি উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

এ পুলিশ কর্মকর্তার নাম (এএসপি) পলাশ সাহা। তিনি আগে পুলিশের বিশেষ শাখায় (এসবি) কর্মরত ছিলেন। সর্বশেষ তিনি র‍্যাবে বদলি হন।

তিনি বলেন, এএসপি পলাশ সাহার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে তিনি কীভাবে মারা গেছেন সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত নই। মরদেহ হাসপাতালের মর্গে নেওয়া হয়েছে। সেখানে ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।

জানা গেছে, মরদেহের পাশে একটি চিরকুট উদ্ধার করা হয়েছে। চিরকুটে লেখা রয়েছে-আমার মৃত্যুর জন্য মা এবং বউ- কেউ দায়ী না। আমিই দায়ী। কাউকে ভালো রাখতে পারলাম না। বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায় এবং ভালো থাকে। মায়ের দায়িত্ব দুই ভাইয়ের ওপর। তারা যেন মাকে ভালো রাখে। স্বর্ণ বাদে যা আছে তা মায়ের জন্য। দিদি যেন কো-অরডিনেট করে।

নিউজটি শেয়ার করুন

র‌্যাব-৭ ক্যাম্প থেকে এএসপি পলাশ সাহার মরদেহ উদ্ধার, পাশে ছিল চিরকুট

আপডেট সময় ০৪:১৮:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ মে ২০২৫

চট্টগ্রাম চান্দগাঁও র‌্যাব-৭ ক্যাম্প থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এক সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপারের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় তার মরদেহের পাশ থেকে একটি চিরকুট উদ্ধার করা হয়েছে। র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া শাখার পরিচালক উইং কমান্ডার এম জেড এম ইন্তেখাব চৌধুরী বুধবার (৭ মে) দুপুরে তার মরদেহটি উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

এ পুলিশ কর্মকর্তার নাম (এএসপি) পলাশ সাহা। তিনি আগে পুলিশের বিশেষ শাখায় (এসবি) কর্মরত ছিলেন। সর্বশেষ তিনি র‍্যাবে বদলি হন।

তিনি বলেন, এএসপি পলাশ সাহার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে তিনি কীভাবে মারা গেছেন সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত নই। মরদেহ হাসপাতালের মর্গে নেওয়া হয়েছে। সেখানে ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।

জানা গেছে, মরদেহের পাশে একটি চিরকুট উদ্ধার করা হয়েছে। চিরকুটে লেখা রয়েছে-আমার মৃত্যুর জন্য মা এবং বউ- কেউ দায়ী না। আমিই দায়ী। কাউকে ভালো রাখতে পারলাম না। বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায় এবং ভালো থাকে। মায়ের দায়িত্ব দুই ভাইয়ের ওপর। তারা যেন মাকে ভালো রাখে। স্বর্ণ বাদে যা আছে তা মায়ের জন্য। দিদি যেন কো-অরডিনেট করে।