ঢাকা ১১:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫

ছাত্রলীগ জেগে উঠবে: সৈকতের দুই দিনের রিমান্ড

নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা
  • আপডেট সময় ০৫:০৫:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
  • / ৩২৪ বার পড়া হয়েছে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতকে এবার যাত্রাবাড়ী থানার আরিফ হত্যা মামলায় দুই দিনের রিমান্ড দিয়েছে আদালত।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সিঁড়ি দিয়ে নামার সময় সৈকত বলেন, “ছাত্রলীগ আবার জেগে উঠবে। এ দেশের ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগের বড় ভূমিকা আছে।”

সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে সৈকতকে হাজতখানা থেকে আদালতে আনা হয়। তিনি হাস্যোজ্জ্বল ছিলেন এবং পরিচিত-অপরিচিত সবার খোঁজ নেন। ৯টা ৫৫ মিনিটে তাকে বিচারক মো. মাহবুবুর রহমানের আদালতে হাজির করা হয়। সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তার রিমান্ডের আবেদন করেন।

আদালতে সৈকত বলেন, “আমি ছাত্রলীগের গর্বিত কর্মী। যাত্রাবাড়ীতে কখনও যাইনি। ছাত্রলীগ খুনি দল নয়। আমার সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো হত্যাকাণ্ড হয়নি।”

এ সময় আইনজীবীরা তাকে ‘সন্ত্রাসী’ ও ‘খুনি’ বলে চিৎকার করেন। সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান তাকে কথা বলতে উৎসাহ দেন, কিন্তু হট্টগোলের মধ্যে তাকে থামতে বলা হয়। শুনানি শেষে আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে।

গত ১৪ আগস্ট রাতে নিকুঞ্জ থেকে সৈকতকে গ্রেফতার করা হয়। পরে বিভিন্ন হত্যা মামলায় তাকে কয়েক দফা রিমান্ডে নেওয়া হয়।

 

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

ছাত্রলীগ জেগে উঠবে: সৈকতের দুই দিনের রিমান্ড

আপডেট সময় ০৫:০৫:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতকে এবার যাত্রাবাড়ী থানার আরিফ হত্যা মামলায় দুই দিনের রিমান্ড দিয়েছে আদালত।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সিঁড়ি দিয়ে নামার সময় সৈকত বলেন, “ছাত্রলীগ আবার জেগে উঠবে। এ দেশের ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগের বড় ভূমিকা আছে।”

সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে সৈকতকে হাজতখানা থেকে আদালতে আনা হয়। তিনি হাস্যোজ্জ্বল ছিলেন এবং পরিচিত-অপরিচিত সবার খোঁজ নেন। ৯টা ৫৫ মিনিটে তাকে বিচারক মো. মাহবুবুর রহমানের আদালতে হাজির করা হয়। সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তার রিমান্ডের আবেদন করেন।

আদালতে সৈকত বলেন, “আমি ছাত্রলীগের গর্বিত কর্মী। যাত্রাবাড়ীতে কখনও যাইনি। ছাত্রলীগ খুনি দল নয়। আমার সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো হত্যাকাণ্ড হয়নি।”

এ সময় আইনজীবীরা তাকে ‘সন্ত্রাসী’ ও ‘খুনি’ বলে চিৎকার করেন। সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান তাকে কথা বলতে উৎসাহ দেন, কিন্তু হট্টগোলের মধ্যে তাকে থামতে বলা হয়। শুনানি শেষে আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে।

গত ১৪ আগস্ট রাতে নিকুঞ্জ থেকে সৈকতকে গ্রেফতার করা হয়। পরে বিভিন্ন হত্যা মামলায় তাকে কয়েক দফা রিমান্ডে নেওয়া হয়।